BRAKING NEWS

Demand for border hat : সীমান্ত হাট নির্মাণের দাবি

নিজস্ব প্রতিনিধি,চুড়াইবাড়ি, ১৮ সেপ্ঢেম্বর৷৷উত্তর জেলার ধর্মনগর মহকুমা এলাকাতে সিমান্ত হাট নির্মানের কাজ বিশ বাঁও জলের নিচে৷ সিমান্ত হাট নির্মান করার জন্য ইতিমধ্যে জমিও ক্রয় করেছে জেলা প্রশাসন৷ জমি ক্রয় করার পর সিমান্ত হাট নির্মান করার আর কোন উদ্যাগ নেই৷মাঝে মধ্যে প্রশাসনের কর্মকতারা এলাকা পরিদর্শনে যান৷জেলা প্রশাসন বছর দুই এক আগে পাঁচ কানি জমি সিমান্ত হাটের জন্য একোয়ার করলেও জমির মালিকদের এখন পর্যন্ত জমির মুল্য দেওয়া হয়নি৷ধর্মনগর মহকুমার কালাছড়া ব্লকাধীন রাগনা গ্রাম পঞ্চায়েতের দূর্গাপুর এলাকার ভারত বাংলাদেশ সিমান্তে সিমান্ত হাট নির্মান করার জন্য প্রায় ছয় সাত বছর পূর্বে ভারত বাংলাদেশেরের প্রশাসনিক কর্মকতারা সিধান্ত নেয়৷


সেই সিধান্ত মোতাবেক কলাছড়া ব্লক এলাকার রাগনা গ্রাম পঞ্চায়েতে সিমান্ত হাট করার জন্য জমি খোঁজার কাছ শুরু হয়৷দুই বছর পূর্বে রাগনা গ্রাম পঞ্চায়েতের এক নং ওয়ার্ডে তার কাটা বেড়ার ওপারে সিমান্ত হাট করার জন্য পাঁচ কানি জমি একোয়ার করা হয়৷ উক্ত এলাকার জনৈক প্রদিপ দে,জ্ঞান দে, দীপক পাল নামের তিন জন ব্যাক্তির কাজ থেকে সত্তর হাজার টাকা কানি মুল্যে পাঁচ কানি জমি একোয়ার করা হয়৷দুই বছর পূর্বে সিমান্ত হাটের জন্য জমি একোয়ার করা হলেও সিমান্ত হাট স্থাপনের জন্য আর অন্য কোন কাজ হয়নি৷ উক্ত গ্রামের প্রদিপ পাল,জ্ঞান দে ও দীপক পাল জানান,জেলা প্রশাসন সিমান্ত হাট করার জন্য দুই বছর পূর্বে তাদের কাছ থেকে প্রায় পাঁচ কানি জমি একোয়ার করে নিয়েছে৷জমি একোয়ার করা হলেও আজ অবদি জমির মুল্য পাননি তারা৷


স্থানীয় জনগন জানায়,এই এলাকাতে সিমান্ত হাট করার জন্য গত বেশ কয়েক বছর যাবত দৌড় ঝাপ চলছে৷জেলা প্রশাসন সহ পদস্ত অধিকারিকরা মাঝে মধ্যে এলাকা পরিদর্শনে আসেন৷প্রশাসনের পদস্ত আধিকারিকদের এলাকা পরিদর্শন করা ছাড়া সিমান্ত হাট নির্মানের জন্য আর কোন কাজ হয়নি৷এলাকার জনগন আরো জানান,রাগনা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাটি ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী গ্রাম৷গ্রামটি কৃষি নির্ভর গ্রাম৷ গ্রামের জনগনের আয়ের মুল উৎস হল কৃষি৷ ফলে এই গ্রামে সিমান্ত হাট নির্মান করা হলে স্থানীয় জনগনের আয়ের রাস্তাও প্রসস্ত হবে৷এলাকার জনগন অভিযোগ করে বলেন,এই এলাকাতে সিমান্ত হাট করার জন্য দুই দেশ সিধান্ত নেয়৷ ভারতের তার কাটার ওপারের ভারতের জমিতে এই হাট করা হবে৷ কিন্ত গত কয়েক বছর যাবত প্রশাসনের আধিকারিকরা কিচ্ছু দিন পর পর সিমান্ত হাটের জায়গা পরিদর্শন করেই যাচ্ছেন৷ আর কাজের কাজ কিচ্ছু হচ্ছে না৷ রাগনা এলাকাতে সিমান্ত হাট করা হলে সমগ্র উওর জেলা এবং ঊনোকটি জেলার ব্যবসা বানিজ্যের রাস্তা প্রসস্ত হবে৷ এলাকার জনগনের দাবি,আবিলম্বে রাগনা এলাকাতে সিমান্ত হাট নির্মাণের কাজ শুরু করুক প্রশাসন৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *