আগরতলা,১৪ ফেব্রুয়ারি : জনজাতি কল্যাণে কেন্দ্রীয় সরকার এবং প্রধানমন্ত্রীর খুবই আন্তরিক তার প্রমাণ পাওয়া গেছে। সোমবার নির্বাচনী জনসভা থেকে ফেরার পথে প্রধানমন্ত্রী জনজাতি নেতৃত্ব তথা সমাজপতিদের সাথে সাক্ষাৎকরেছেন।তাঁদের সাথে জনজাতি কল্যাণের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। জনজাতি নেতৃত্বদের থেকে বিভিন্ন বিষয় শুনেছেন এবং সমস্ত রকমের সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত,২০১৪সালে কেন্দ্রে প্রধান মন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর উত্তর পূর্বাঞ্চলের জনজাতিদের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে। জনজাতি কল্যানে জন্য সরকার ঢালাও উদ্যোগ গ্রহন করছে এবং জারি রয়েছে।ত্রিপুরায় জনজাতি সমাজপতিদের ভাতা দিচ্ছে রাজ্য সরকার।বিজেপি পুনরায় ক্ষমতায় আসলে সেই ভাতা বাড়িয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রয়েছে সংকল্প পত্রে।
সাথে সংকল্প পত্রে উল্লেখ আছে , ত্রিপুরার আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্বকে বজায় রেখে সমস্ত সাংবিধানিক, আইনি, নির্বাহী এবং প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই ঐতিহাসিক স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধান করা হবে। শুধু তাই নয়, ১২৫তম সংবিধান সংশোধনী বিলে দলত্যাগ বিরোধী আইনের বিধানগুলি সুপরিকল্পিতভাবে প্রয়োগ করা হবে। তেমনি, এডিসির অন্তর্গত এলাকায় জনসংখ্যার অনুপাতে বাজেট বরাদ্দ এবং সামগ্রিক ঊনয়নের লক্ষ্যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেই তহবিল স্থানান্তরিত করার সংকল্প নিয়েছে বিজেপি।
ওইদিন প্রধানমন্ত্রীর সাথে ত্রিপুরা উপজাতিএলাকা স্বায়ত্তশাসিত জেলা পরিষদ এর মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক চন্দ্র কুমার জামাতিয়া সাথে দেখা করেছেন।