Role of the police is doubtful : নাইট কারফিউর মাঝে দুই গাড়ি চালককে আটকে পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি, পুলিশের ভূমিকা সন্দেহজনক

নিজস্ব প্রতিনিধি, চুড়াইবাড়ি, ২ সেপ্ঢেম্বর৷৷ নাইট কারফিউর মাঝে দুষৃকতী দ্বারা মাছ বোঝাই দুই গাড়ি চালককে আটকে দূগর্ো পূজোর নামে পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি৷ঘটনা উত্তর জেলার সদর ধর্মনগরের পূর্ব বাজার এলাকায়৷ গতকাল রাত্রিবেলা আগরতলার গুল বাজার এলাকা থেকে দুটি বলেরও এবং ডি আই গাড়ি মাছ নিয়ে ধর্মনগরের পূর্ব বাজার এলাকার মাছেরা আরতে আসে৷সেখানে গাড়ি থেকে মাছ নামানোর সময় একটি মারুতি গাড়ি নিয়ে কতিপয় তিন দুষৃকতিকারী দুটি মাছের গাড়ির চালক টুটন দাস ও বিক্রম ঘোষকে ক্লাবের নাম করে একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে যায়৷সেখানে নিয়ে গিয়ে দুই চালকের কাছ থেকে দুর্গা পুজোর চাঁদা হিসাবে পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি করা হয়৷ গাড়ি চালকরা মালিকের সাথে যোগাযোগ করার কথা বললে দুই চালককে প্রচন্ড মারধর করে দুষৃকতিকারী দলটি৷ সেখান থেকে প্রাণ নিয়ে ফিরে চালকরা ধর্মনগর থানায় লিখিত অভিযোগ করে৷ পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় অভিযুক্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ৷ এদিকে চালকদের অভিযোগ, তারা দীর্ঘ তিন বছর যাবত আগরতলা থেকে ধর্মনগর মাছ সরবরাহ করে আসছেন৷ কিন্তু এধরনের ঘটনা কখনো সংঘটিত হয়নি৷


তাই চালকরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আগরতলা থেকে ধর্মনগরে কোন মাছের গাড়ি আসবেনা৷ অপরদিকে দুষৃকতিকারী দলটি একটি মাছের গাড়ির চাবি নিয়ে গেছে বলে চালকদের অভিযোগ৷পাশাপাশি নানা মহল থেকে প্রশ্ণ উত্তর শুরু করেছে, যেখানে রাত্রিবেলা নাইট কারফিউ চলছে সেখানে কিভাবে মাছের গাড়ির দুই চালককে তুলে নিয়ে পাঁচ লক্ষ টাকা দাবি করল দুষৃকতিকারীর দল৷সন্দেহের কাটগড়ায় ধর্মনগর থানার ভূমিকা৷ আদতে চাঁদার জুলুমবাজি নাকি বদনামের চেষ্টা স্থানীয় ক্লাবগুলোকে? সঠিক তদন্তের দাবি নানা মহলের৷