Lorry driver was detained : দশ লক্ষাধিক টাকার গাঁজাসহ পানিসাগরে আটক লরিচালক

নিজস্ব প্রতিনিধি, চুড়াইবাড়ি, ৪ সেপ্ঢেম্বর৷৷গোপন খবরের ভিত্তিতে জাতীয় সড়কে তল্লাশি চালিয়ে একটি ট্রাক থেকে উদ্ধার ১৭০ কেজি গাঁজা৷ উদ্ধারকৃত গাঁজার বাজার মূল্য প্রায় দশ লক্ষাধিক টাকা৷সাথে আটক লরি এবং লরি চালক ইমরান হোসেন(২৭)৷পানিসাগর থানার পুলিশ একটি এনডিপিএস ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে৷ আগামীকাল ধৃত চালককে আদালতে সোপর্দ করবে পুলিশ৷


ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, উত্তর জেলার পানিসাগর থানার ওসি সৌগত চাকমার কাছে গোপন সূত্রের খবর ছিল,বারো চাকার একটি লরি করে বিপুল পরিমাণ গাঁজা রাজ্য থেকে বেরিয়ে যাবে৷সেই গোপন সূত্রের ভিত্তিতে পানিসাগর থানা এলাকার ৮ নং আসাম আগরতলা জাতীয় সড়কে উৎপেতে বসে থাকে পানিসাগর থানার পুলিশ৷আজ ঠিক দুপুর গড়িয়ে আসতেই আগরতলা থেকে অসম অভিমুখী একটি বারো চাকার লরি দাঁড় করিয়ে তল্লাশি চালায় পুলিশ৷ উক্ত গাড়ির ভেতরে গোপন স্থান থেকে ১৩ প্যাকেটে মোট ১৭০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করতে সক্ষম হয় পানিসাগর থানার পুলিশ৷ সাথে আটক করা হয় লরি চালক ইমরান হোসেন (২৭) পিতা রফিক মিয়াকে৷ ধৃত লরি চালকের বাড়ি সুনামুড়ার মতি নগর এলাকার ৩ নং ওয়ার্ডে৷


এদিকে পানিসাগর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সৌভিক দে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি লরিতে তল্লাশি চালিয়ে ১৭০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে পানিসাগর থানার পুলিশ৷ উদ্ধারকৃত গাঁজার বাজার মূল্য প্রায় দশ লক্ষাধিক টাকা বলে জানিয়েছেন মহকুমা পুলিশ আধিকারিক৷তিনি আরো জানান, বিপুল পরিমাণ গাঁজার সাথে লরি এবং লরি চালককে আটক করেছে পুলিশ৷বর্তমানে উদ্ধারকৃত গাঁজা, লরি এবং লরি চালক পানিসাগর থানার হেফাজতে রয়েছে৷ মহকুমা পুলিশ আধিকারিক আরো জানান,এই গাঁজা গুলি সুনামুড়া এলাকা থেকে বহিঃ রাজ্য অসমে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল৷ পাশাপাশি পানিসাগর থানার পুলিশ একটি এনডিপিএস ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করে দিয়েছে৷আগামীকাল ধৃত চালক ইমরান হোসেনকে ধর্মনগর জেলা আদালতে সোপর্দ করবে পানিসাগর থানার পুলিশ৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *