BRAKING NEWS

ফুটবল মাঠে রেফারি নিয়ে অসন্তোষ দু’দলেই

ক্রীড়া প্রতিনিধি, আগরতলা, ৪ ডিসেম্বর।।বুদ্ধ দেববর্মা নয়, ম্যাচের আসল সেরা রেফারি টিঙ্কু দে, খেলা শেষে ওই দাবি জানালেন এগিয়ে চলো সঙ্ঘের কোচ সুজিৎ হালদার। রেফারি নিয়ে প্রথমবারের মতো এদিন কিছুটা হলেও মুখ খুললেন ফরোয়ার্ড কোচ সুভাষ বসুও। ‘‌শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স ’ প্রথম ডিভিশন লিগ ফুটবলের বন ম্যাচ রবিবার শেষ হয় অমিমাংসীতভাবে। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে এদিন আলোচ্য বিষয় ছিলো টিঙ্কু দে-‌র দুর্বল রেফারিং নিয়ে। কোনও রাগঢাক না রেখে খেলা শেষে অনেকটা উত্তেজিত কন্ঠেই এগিয়ে চলো কোচ বলেন, ক্লাবগুলো লাখ লাখ টাকা খরচ করে দল গড়েও ওই সব অযোগ্য রেফারিদের জন্য পিছিয়ে পড়তে হয়। সারা মাঠ ন্যায্য পেনাল্টি অনুভব করল অথচ হয়তোবা ‘‌চোখে কালো কাপড়’ পড়ে‌‌ থাকা রেফারি পেনাল্টির কারণটা দেখলেন না। এভাবে ফুটবল ম্যাচ হয় না। এজন্যই ক্লাবগুলো ভিন্ রাজ্য থেকে রেফারি আনার দাবি জানায়। আমরা জঘন্য রেফারির  শিকার হলাম। হতাশ দলের ম্যানেজার দীপক বনিকও। স্পষ্টভাবেই বলেন, “রেফারির জঘন্য চক্রান্তরে শিকার যদি আমরা না হতাম তাহলে পুরো পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছাড়তে পারতাম। রেফারিদের জঘন্য বাঁশি বাজানো ফুটবলারদের মনোবল ভেঙ্গে দেয়”। ‌প্রাধান্য নিয়ে খেলেও জয় না পাওয়ায় হতাশ ফরোয়ার্ড কোচ সুভাষ বসু। এর জন্য গোলকানা রোগকেই দায়ি করলেন তিনি। পাশাপাশি আগামীদিনে আরও ভালো খেলার প্রতিশ্রুতি দেন। রেফারি নিয়ে কখনও মুখ খুলেন না ফরোয়ার্ড কোচ। তারপরও এদিন বেলন, “বড় ম্যাচে এভাবে বাঁশি বাজানো যায় না। আরও শক্ত হাতে বাঁশি বাজানো উচিৎ”।‌ 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *