BRAKING NEWS

জাতীয় সঙ্গীতই আমাদের এক সুতোয় বেঁধে রেখেছে : মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

কলকাতা, ২৭ ডিসেম্বর (হি.স.): ডিসেম্বর মাসের ২৭ তারিখ| ১৯১১ সালের এই দিনই জাতীয় কংগ্রেসের একটি সভায় জনগণমণ-অধিনায়ক জয় হে সঙ্গীত সর্বপ্রথম গাওয়া হয়েছিল| বিশেষ এই দিনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, ‘জাতীয় সঙ্গীতই আমাদের এক সুতোয় বেঁধে রেখেছে|’ বৃহস্পতিবার সকালে মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটার মারফত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘১৯১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর জনগণমন সঙ্গীত গাওয়া হয়েছিল| জাতীয় সঙ্গীতই আমাদের একত্রিত করেছে এবং বছরের পর বছর দেশকে অনুপ্রাণিত করে আসছে| রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত গান জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে বেছে নেওয়া, আসলে স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলার ভূমিকাকেও শ্রদ্ধা জানানো|’
জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে গানটি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক তত্সম বাংলা ভাষায় রচিত| ১৯১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর জাতীয় কংগ্রেসের একটি সভায় জনগণমণ-অধিনায়ক জয় হে সঙ্গীত সর্বপ্রথম গাওয়া হয়েছিল| ১৯৫০ সালে স্বাধীন ভারতের জাতীয় সঙ্গীত রূপে স্বীকৃতি লাভ করে জনগণমণ-অধিনায়ক জয় হে| পাশাপাশি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দেমাতরম গানটিও জাতীয় সঙ্গীতের স্বীকৃতি লাভ করে| বর্তমানে জনগণমন ভারতের জাতীয় সঙ্গীত বা রাষ্ট্রগান ও বন্দেমাতরম ভারতের জাতীয় স্তোত্র বা রাষ্ট্রগীত হিসেবে বিবেচিত হয়| জনগণমন সঙ্গীতের কোনও পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায়নি| সেই কারণে এই গানটি কোথায় এবং কবে রচিত হয়েছিল তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি|

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *