আগরতলা, ৯ অক্টোবর: কদমতলা বাজারে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরী হয়েছিল গোটা উত্তর ত্রিপুরা জেলায়। ফলে বিভিন্ন ক্লাব দূর্গোপূজার প্রস্তুতিতে পিছিয়ে পড়েছিল। আজ শান্তি বৈঠকের পর ধর্মনগরের প্রায় ২২টি ক্লাব, ঠিকেদারি এসোসিয়েশন, রেল ইউনিয়ন, মাছ বাজার যৌথ উদ্যোগে কদমতলার ১৮টি ক্লাবকে আর্থিক সাহায্য প্রদানে এগিয়ে এসেছে। তাছাড়া, ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিধানসভার অধ্যক্ষ তথা বিশ্ববন্ধু সেনও এগিয়ে এসেছেন। কদমতলার প্রত্যেক ক্লাবকে ২৫ হাজার টাকা এবং একটি করে শাড়ী প্রদান করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, কদমতলা বাজার এলাকায় চাঁদা তোলাকে কেন্দ্র করে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। এর ফলশ্রুতিতে ভাঙচুর, লুটপাট এবং অগ্নিসংযোগের মতো নৃশংস ঘটনা ঘটে। এলাকায় বর্তমানে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নতুন আইন ন্যায় সংহিতার ১৬৩ ধারা অনুযায়ী কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সিআরপিএফ ও টিএসআর বাহিনী চারিদিকে মোতায়ন করা হয়েছে। আজ এলাকায় শান্তি সম্প্রীতি ফিরিয়ে আনতে দুই সম্প্রদায়ের যৌথ উদ্যোগে শান্তি বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। বর্তমানে কদমতলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে। ধীরে ধীরে বাজারের দোকানপাট খুলা হচ্ছে। কিন্তু বিভিন্ন ক্লাব পূজোর প্রস্তুতিতে পিছিয়ে পড়েছে।
আজ শান্তি বৈঠকের পর ধর্মনগরের প্রায় ২২টি ক্লাব, ঠিকেদারি এসোসিয়েশন, রেল ইউনিয়ন, মাছ বাজার যৌথ উদ্যোগে কদমতলার ১৮টি ক্লাবকে আর্থিক সাহায্য প্রদানে এগিয়ে এসেছে। তাছাড়া, ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিধানসভার অধ্যক্ষ তথা বিশ্ববন্ধু সেনও এগিয়ে এসেছেন। কদমতলার প্রত্যেক ক্লাবকে ২৫ হাজার টাকা এবং একটি করে শাড়ী প্রদান করা হয়েছে।