নিজস্ব প্রতিনিধি, কল্যাণপুুর, ১৬ ডিসেম্বর৷৷ কল্যানপুরের জন ঘনত্ব বাড়ছে৷ বলা চলে ধীরে ধীরে এখন শহরের রূপ নিচ্ছে কল্যাণপুর৷ঠিক তেমনি প্রতিনিয়ত বাড়ছে যান বাহনের সংখ্যা, বাড়ছে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা৷ প্রতি বৃহস্পতি এবং রবিবার কল্যানপুরের সাপ্তাহিক হাটবার৷ এই দুদিন সাধারণত পাশ্ববর্তী বাগানবাজার, ঘিলাতলী, দাছুড়া, তোতাবাড়ি, কুঞ্জবন সহ বিভিন্ন এলাকার সাধারণরা পাড়ি জমান কল্যানপুরে৷ ভিড়ে ছয়লাপ থাকে খোয়াই তেলিয়ামুড়া সড়ক সহ সর্বত্র৷অধিক যানজট সৃষ্টি হয় কল্যাণপুর ডি ডাব্লিউ এস দপ্তরের পাশে৷কোন পাইকারি হাটে পুলিশ থাকে আবার কোনদিন পুলিশ থাকে না বলে সাধারণ মানুষের অভিযোগ৷
এই যানবাহনের ভীড় আর লোক সমাগমে প্রায় ভেংগে পড়ে ট্রাফিক ব্যবস্থা৷ বিশেষ করে মোটর স্ট্যান্ড এবং পাইকারি বাজার সন্নিহিত এলাকায় ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ সব মহলে৷ যদিও কল্যানপুর থানা থেকে কল্যানপুরের ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রনের জন্য আরক্ষা কর্মী নিযূক্ত থাকে৷ কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে এস.পি.ও জওয়ান বা পুলিশ কর্মীদের দেওয়া হয় ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রনের দায়িত্ব৷ ফলে উপযূক্ত প্রশিক্ষণের অভাবে প্রায়শই ঘটে চলেছে ছোট বড় দূর্ঘটনা সহ নানান অনভিপ্রেত ঘটনাসমূহ৷ প্রতিদিন কল্যানপুরে ভীড় বাড়ছে৷ সংগত কারনেই দাবী উঠছে উপযূক্ত প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ট্রাফিক কর্মীদের দ্বারাই কল্যানপুরের ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রনের উদ্যোগ নেওয়া হউক৷ বা নিযুক্ত করা হোক সাদা পোশাকে ট্রাফিক পুলিশ৷কারণ পার্শবর্তী খোয়াই এবং তেলিয়ামুড়া শহরের উপকণ্ঠে এই সাদা পোশাকে রয়েছে ট্রাফিক পুলিশ এর দায়িত্বে৷ তবে প্রশ্ণ কল্যাণপুরে কেন থাকবে না ?