নিজস্ব প্রতিনিধি, শান্তিরবাজার, ৩০ জুলাই৷৷ শান্তিরবাজার মহকুমার যেইসকল জায়গায় করোনা সার্ভে টিম বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে সেইসকল এলাকা পরিদর্শনে যান দক্ষিণ জেলার জেলাশাসক৷ বিগত তিনদিনযাবৎ করোনাা সার্ভে টিম শান্তিরবাজারের বিভিন্ন এডিসি এলাকায় গিয়ে এলাকার লোকজনের দ্বারা বাধাপ্রাপ্তহয়৷ এই খবব পেয়ে আজ এই সকল এলাকার লোকজনদের সচেতন করতে যান দক্ষিন জেলার জেলা শাসক দেবপ্রিয় বর্ধন৷ আজকে উনার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ জেলার পুলিশ সুপার জালসিং মিনা, স্থানীয় বিধায়ক প্রমোদ রিয়াং, জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ অন্য আধিকারিকরা৷ উনারা সকল গ্রামেগিয়ে এই সার্ভের গুরুত্ব সম্পর্কে সকলকে জানান৷ সকল আধিকারিকরা এলাকার লোকজনদের এই সার্ভের কাজে সহযোগিতার হাতবারিয়ে দেবার বিশেষ আহববান জানান৷
এদিকে, লকডাউনের চতুর্থদিনে শান্তির বাজারে ব্যাপকহারে লোকসমাগমঘটে৷ করুনাভাইরাস দমনে রাজ্যসরকার নানান প্রচেষ্টা চালিয়েযাচ্ছে৷ এই ভাইরাস দমনের লক্ষ্যে সমগ্র রাজ্য জুরে লকডাউনের ঘোষনা করা হয়েছে৷ প্রথম তিনদিন শান্তির বাজারের লোকজন স্বতস্ফূর্তভাব এই লকডাউনকে মান্যতা দিয়েছেন৷ আজ লকডাউনের আজ চতুর্থ দিনে শান্তির বাজারে বেতিক্রমীচিত্র লক্ষ্যকরাযায়৷ আজ শান্তির বাজার সাপ্তাহিক বাজারবার৷ এই বাজারবারকে কেন্দ্র করে বাজারে ব্যাপক হারে লোকসমাগম ঘটে৷লকডাউন বৃদ্ধীর কথাজেনেও শান্তির বাজারে সমস্ত মুদি দোকান, সব্জী, মাছ, মাংস ও কিছুসংখ্যক অন্যান্য দোকান খুলে বসেন শান্তির বাজারের ব্যাবসায়ীরা৷
রাস্তায় অটোথেকে শুরু করে ছোটখাটো যানবাহন চলছে এমনটাই লক্ষ্যকরাযায়৷ আজকের দিনে শান্তির বাজারের এই চিত্র দেখলে কেউ বলবেনা ত্রিপুরারাজ্যে লকডাউন চলছে৷ এককথায় বলাচলে সকলে এই লকডাউনকে অমান্যকরে চলছে৷ আজকে লকডাউনের চতুর্থদিনে লোকসমাগমদেখে শান্তির বাজারের ব্যাবসায়ী কমিটির প্রেসিডেন্ড ধনঞ্জয় ভৌমিক ব্যাবসায়ীদের মনোভাবনিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে একরাশ ক্ষোভ উবরেদেন৷ সবচেয়ে আশ্চযর্ে্যর বিষয় শান্তির বাজারে এই পরিমানে লোকসমাগম দেখেও প্রসাশন নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে৷ রাজ্যের অন্যান্য জায়গায় লকডাউনকে সফল করতে প্রসাশন কঠোর পদক্ষেপ গ্রহনকরছেন কিন্তু আজকের দিনে শান্তির বাজারে প্রসাশন নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে এমনটাই চিত্র লক্ষ্যকরাযায়৷ এইভাবে চলতে থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর প্রয়াস বিফলেযাবে বলে তীব্র গুঞ্জন চলছে অভিঞ্জমহলে৷