
গত মঙ্গলবার স্কুল থেকে ফেরার পথে লাড্ডু খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে মধ্যপ্রদেশের মন্দসৌরের তৃতীয় শ্রেণির ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে দুষ্কৃতিরা | তাকে ধর্ষণ করার পর চালানো হয় নির্মম শারীরিক অত্যাচার। পরের দিন বাস স্ট্যান্ডের কাছে লক্ষ্মণ দরওয়াজার ঝোপঝাড়ের মধ্যে গুরুতর জখম অবস্থায় পাওয়া যায় তাকে। পরদিন গভীর রাতে ইরফানকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অন্যজন গ্রেফতার হয়েছে গতকাল। ইন্দোরের মহারাজা যশবন্তরাও হোলকর (এমওয়াই) হাসপাতালের চিকিৎসা চলছে শিশুটির | শনিবার হাসপাতালের মেডিক্যাল বুলটিনে জানানো হয়েছে, শিশুটি আপাতত বিপন্মুক্ত হলেও যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে । তাঁর অবস্থান উন্নতি হচ্ছে। তরল খাবার দেওয়া হচ্ছে তাকে। পর্যবেক্ষণ রয়েছে পাঁচ সদস্যের চিকিত্সকদের দল।
এদিকে, এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃত ২ জনের নাম ইরফান ও আসিফ| পুলিশ সুপার এসএস কানেশ জানিয়েছেন, আসিফ নির্মাণ শ্রমিক। জেরায় নিজের দোষ স্বীকার করেছে সে। এই ঘটনায় গোটা শহর রাস্তায় নেমে ধর্ষকের উপযুক্ত বিচার চেয়েছে। ইতিমধ্যেই দোষীদের ফাঁসির পক্ষে সওয়াল করেছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। ঘটনায় সরব হয়েছে গোটা রাজ্য |