BRAKING NEWS

চাকুরীচ্যুত শিক্ষকরা সুকলে যাচ্ছেন না, পঠন পাঠন লাটে উঠেছে সুকলগুলিতে

নিজস্ব প্রতিনিধি, কমলাসাগর, ৯ এপ্রিল৷৷ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের স্পষ্ট প্রভাব পরিলক্ষতি হচ্ছে গ্রামও পাহারের৷ সরকারি বিদ্যালয় গুলিতে৷ ১০৩২৩ জনের শিক্ষকের চাকুরী ৩১ ডিসেম্বরের পরে চলে যাবে৷ এই অসহায় মানবিক যন্ত্রণার বুকে নিয়ে দিনগুলি গণনা করছে এই সমস্ত শিক্ষকরা৷ দিনগুলি যতই এগিয়ে যাচ্ছে, ততই দেখা যায় গ্রামের সরকারী বিদ্যালয়ে গুলিতে শিক্ষকের অনুপস্থিত৷ দেখা যায় যে বেশীর ভাগ বিদ্যালয় গুলিতে শিক্ষকের অনুপস্থিতির কারনে একজন শিক্ষককে ক্লাশ নিতে হচ্ছে৷ বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের পঠন পাঠন লাটে উঠেছে৷ শিক্ষক শিক্ষিকার অভাবের কারনে সমস্ত ক্লাশ গুলি পরিচালনা করতে পারছেনা৷ যেমন কমলাসাগরের কেনানীয়া নিম্ম বুনিয়াদী বিদ্যালয় ও ২নং এন সি আদর্শ কলোনী নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়, দেবীপুর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলি৷ এইসব বিদ্যালয় গুলির শিক্ষক শিক্ষিকা সল্পতার কারনে ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশুনা ক্ষতি হচ্ছে৷ এই ১০৩২৩ জন শিক্ষক শিক্ষিকরা মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েছেন৷ সেই মানসিকতা নিয়ে তাঁরা সুকল গুলিতে পঠন পাঠনে মনোযোগী হয়ে উঠতে পারছেনা৷ এইনিয়ে বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনা ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে৷ অন্যদিকে ছাত্রছাত্রীদের অভিবাবকের পক্ষ থেকে দাবী উঠছে আগামী দিন এই ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ কি হবে৷ শিক্ষার হাল যদি এই ভাবে চলতে থাকে, তাহলে আগমী প্রজন্ম কি হবে৷ কে হবে তার জন্য দায়ী৷ বিশেষ করে সমাজের নিন্ম ও মধ্য বিত্তের পরিবাররা কিভাবে ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনা করাবে সেই নিয়ে চলছে অভিবাবকদের মধ্যে  জল্পনা কল্পনা৷ তবে গ্রাম ও পাহাড় অঞ্চলের বিদ্যালয় গুলি এখন ভয়ানক রূপ নিচ্ছে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *