নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ৫ সেপ্ঢেম্বর৷৷ ১০,৩২৩ জন শিক্ষকের চাকুরিচ্যুতি মামলার শুনানি ফের পিছিয়ে গেল৷
সোমবার সুপ্রিম কোর্টে মামলাটির শুনানি হওয়ার কথা ছিল৷ কিন্তু এদিন শুনানী হয়নি৷ পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য্য করা হয়েছে ১৬ সেপ্ঢেম্বর৷ একের পর এক শুনানি পিছিয়ে যাওয়ার ঘটনায় বিভিন্ন মহলে নানা গুঞ্জন উঠেছে৷ এদিকে, চাকুরিচ্যুত শিক্ষকদের পাশাপাশি রাজ্যের আপামর জনগণ এই মামলার রায় শুনার জন্য উৎসুক হয়ে রয়েছেন৷ উৎকন্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন চাকুরিচ্যুত শিক্ষকরা৷ শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের রাজ্যের স্ট্যান্ডিং কাউন্সেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ঐদিন সুপ্রিম কোর্টের ৫নং কোর্টে ৫নং আইটেম হিসেবে মামলাটি রয়েছে৷ কিন্তু এদিন রেজিস্টার কোর্টে ওঠার পর তা সোমবার পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে৷ জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের মাননীয় বিচারপতি যষ্ঠী চলমেশ্বর এবং মাননীয় বিচারপতি অভয় মনোহর সাপ্রের ডিভিশন বেঞ্চে সোমবার মামলাটি উঠার কথা ছিল৷ রাজ্য সরকারের পক্ষে আইনজীবী আদালতকে অবহিত করবেন যে মামলার সব পক্ষভুক্তকে নোটিশ পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়েও প্রচার করা হয়েছে৷ এবার মামলার শুনানি শুরু হোক৷ স্ট্যান্ডিং কাউন্সেল জানিয়েছেন, ডিভিশন বেঞ্চ আইনজীবীদের বক্তব্যে সন্তুষ্ট হলে মূল মামলার শুনানির তারিখ ধার্য করতে পারেন৷ উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে ত্রিপুরা হাইকোর্টের মুখ্যবিচারপতি দীপক গুপ্তা এবং বিচারপতি এস সি দাসের ডিভিশন বেঞ্চ এক আদেশে ২০১০ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত নিযুক্ত হওয়া সব সরকারি শিক্ষকের নিযুক্তি বাতিল করে দেয়৷
2016-09-06
