জাকার্তা, ২৪ ডিসেম্বর (হি.স.): মৃতের সংখ্যা ক্রমশই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা আইল্যান্ডের লামপাং ও জাভা প্রদেশের উপকূল এলাকায় ভয়াবহ সুনামিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮০। জখম ৮৯০ জন। এ ছাড়াও ৩৫ জনের এখনও কোনও খোঁজ নেই। ফলে মৃতের
সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এমতাবস্থায় আবারও সুনামির সতর্কতা জারি করল স্থানীয় প্রশাসন। সুনামি প্রভাবিত এলাকার মানুষজনকে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত সাড়ে ন’টা নাগাদ সুনামি আছড়ে পড়ে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা আইল্যান্ডের লামপাং ও জাভা প্রদেশের উপকূল এলাকায়। সময় যত বেড়েছে ততই লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে হতাহতের সংখ্যা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮০। সম্ভবত লামপাংয়ের মাউন্ট ক্রাকাতোয়া আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাবই সুনামির কারণ। ইন্দোনেশিয়ার জিওলজিক্যাল সার্ভের তরফ থেকে সুনামির প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। সুনামির তাণ্ডবে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লামপাং ও জাভা আইল্যান্ডের কারিটা এবং তানজুঙ লেসুং ট্যুরিস্ট ডেস্টিনশন।
সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এমতাবস্থায় আবারও সুনামির সতর্কতা জারি করল স্থানীয় প্রশাসন। সুনামি প্রভাবিত এলাকার মানুষজনকে নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত সাড়ে ন’টা নাগাদ সুনামি আছড়ে পড়ে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা আইল্যান্ডের লামপাং ও জাভা প্রদেশের উপকূল এলাকায়। সময় যত বেড়েছে ততই লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে হতাহতের সংখ্যা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮০। সম্ভবত লামপাংয়ের মাউন্ট ক্রাকাতোয়া আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাবই সুনামির কারণ। ইন্দোনেশিয়ার জিওলজিক্যাল সার্ভের তরফ থেকে সুনামির প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। সুনামির তাণ্ডবে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লামপাং ও জাভা আইল্যান্ডের কারিটা এবং তানজুঙ লেসুং ট্যুরিস্ট ডেস্টিনশন।
