
প্রসঙ্গত, কাবেরী নদীর জলবন্টন প্রসঙ্গে কিছুদিন আগে রজনীকান্ত কর্ণাটকের রাজ্য সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন যে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মতো তামিলনাডুকে কাবেরী জল দিয়ে দিতে। আর এর পরেই কর্ণাটক ফিল্ম চেম্বার ওফ কমার্সের সভাপতি সা রা গোবিন্দ গত ৩০ মে ছবির পরিবেশক এবং হল মালিকদের কালা না দেখানোর নির্দেশ দেয়। তারপরই তৈরি হয় বিতর্ক। এরপরেই ছবির নির্মাতার কর্ণাটক হাইকোর্টের কাছে পিটিশন দায়ের করে। সেই পিটিশনে ছবির নির্মাতারা দাবি করেছেন ছবি প্রদর্শনের বিষয়টি একেবারেই মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। ১৯৫২ সালের সিনেমাটোগ্রাফি অ্যাক্টে ৫বি ধারায় সিবিএফসি সমস্ত নিয়ম মেনে কালাকে ছাড়পত্র দিয়েছে। তারপরও মুক্তি ব্যাপারে এই রকম বাঁধা গণতান্ত্রিক অধিকার বিরোধী।
সোমবার, সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে রজনীকান্ত বলেন, আমি মনে করি না কর্ণাটকে কালা কোনও বিরোধের মুখে পড়বে না। কর্ণাটকে তামিলভাষী মানুষ ছাড়া অন্যান্য ভাষাভাষীর মানুষ রয়েছে যারা ছবিটি দেখার জন্য মুখিয়ে রয়েছে। আমি বিশ্বাস করি প্রেক্ষাগৃহে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে কর্ণাটক সরকার। প্রসঙ্গত, আগামী ৭ই জুন গোটা বিশ্বজুড়ে মুক্তি পেতে চলেছে কালা ।