নয়াদিল্লি, ২২ আগস্ট (হি.স.): সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ছাত্রীদের জন্যে ৪০ শতাংশ আসন সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এজন্যে ১১০টি নবোদয় বিদ্যালয় ও উচ্চশিক্ষার জন্যে ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুকতার আব্বাস নকভি এখবর জানিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নকভি বলেছেন, সরকার সংখ্যালঘুদের উন্নয়নে সদর্থক ভূমিকা নিতে চায়। বিশেষত শিক্ষার সুযোগ পৌঁছে দিতে চায়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মহিলারা যাতে শিক্ষার সুযোগ পান, সেকারণেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
সম্প্রতি তিনটি স্তরে শিক্ষা ব্যবস্থার সুপারিশ করেছে সরকারিভাবে গঠিত মৌলানা আজাদ এডুকেশন ফাউন্ডেশন কমিটি। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে শিক্ষার বিস্তার ঘটাতে বিশেষত মুসলমান সম্প্রদায়ের ভিতর – তিনটি ধাপে ওই সুপারিশগুলি করেছে কমিটি। কমিটির সুপারিশ করা মডেল অনুসারে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ২১১টি স্কুল খোলা হচ্ছে। সেইসঙ্গে খোলা হচ্ছে ২৫টি কম্যুনিটি কলেজ এবং আরও পাঁচটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। নতুন করে যে স্কুলগুলি খোলা হচ্ছে সেগুলি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় বা নবোদয় বিদ্যালয়ের ধরনের বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলির মধ্যে পড়ছে মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিশ্চান, পার্সি ও জৈনরা। হিন্দুস্থান সমাচার। অর্ণব।
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ছাত্রীদের জন্যে ৪০ শতাংশ আসন সংরক্ষণ
নয়াদিল্লি, ২২ আগস্ট (হি.স.): সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ছাত্রীদের জন্যে ৪০ শতাংশ আসন সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। এজন্যে ১১০টি নবোদয় বিদ্যালয় ও উচ্চশিক্ষার জন্যে ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুকতার আব্বাস নকভি এখবর জানিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নকভি বলেছেন, সরকার সংখ্যালঘুদের উন্নয়নে সদর্থক ভূমিকা নিতে চায়। বিশেষত শিক্ষার সুযোগ পৌঁছে দিতে চায়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মহিলারা যাতে শিক্ষার সুযোগ পান, সেকারণেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
সম্প্রতি তিনটি স্তরে শিক্ষা ব্যবস্থার সুপারিশ করেছে সরকারিভাবে গঠিত মৌলানা আজাদ এডুকেশন ফাউন্ডেশন কমিটি। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে শিক্ষার বিস্তার ঘটাতে বিশেষত মুসলমান সম্প্রদায়ের ভিতর – তিনটি ধাপে ওই সুপারিশগুলি করেছে কমিটি। কমিটির সুপারিশ করা মডেল অনুসারে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ২১১টি স্কুল খোলা হচ্ছে। সেইসঙ্গে খোলা হচ্ছে ২৫টি কম্যুনিটি কলেজ এবং আরও পাঁচটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। নতুন করে যে স্কুলগুলি খোলা হচ্ছে সেগুলি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় বা নবোদয় বিদ্যালয়ের ধরনের বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলির মধ্যে পড়ছে মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিশ্চান, পার্সি ও জৈনরা।
2017-08-22