কলকাতা, ২৭ অক্টোবর (হি. স.) : মমতার বাড়িতে গিয়ে ভাইফোঁটা নিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়। শোভনের সঙ্গে ছিলেন বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার এই খবর প্রকাশ্যে আসার পর তোপ দেগেছেন নেটনাগরিকরা। একটি বাংলা সংবাদমাধ্যমে এই পোষ্ট আসার এক ঘন্টায় লাইক, মন্তব্য ও শেয়ার হয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৫০০, ২৪৬ ও ১৫। অপর একটি পোস্টে এই সংখ্যাগুলো যথাক্রমে ৮৭৭, ১৯৫ ও ২।
পার্থপ্রতীম সেনগুপ্ত লিখেছেন, “বলি ও কুণালবাবু, দেখছেন কি সব হচ্ছে? আপনি থাকতে ফুলটুসি ও তার গ্ল্যাক্সো বেবি দুটোই দিদির দুয়ারে চলে এসেছে।“ তিথি বোস লিখেছেন, “ধান্দা করতে এসেছে! নির্লজ্জ দু তরফই! আজ বৈশাখী মমতার মমত্ব দেখছেন, কিছুদিন আগে সৎ মায়ের নিষ্ঠুরতা দেখেছিলেন! এসব এলিমেন্টগুলোকে দেশছাড়া করতে হয়! আর ওনার তো বাছবিচারের কোনও মাপকাঠিই নেই, একমাত্র নীতি হচ্ছে দুর্নীতি কে প্রশ্রয় দেওয়া! তাই অবারিত দ্বার!”
অপর্ণা মুখার্জি লিখেছেন, “ভাইফোঁটা র উপহার কি ছিলো জানতে চাওয়া আমার নিষ্পাপ মন।” সুমন্ত্র সারথী লিখেছেন, “নির্লজ্জ’-র সংজ্ঞা বদলের সময় এসেছে!“ মনিময় কুণ্ডু লিখেছেন, “আসছে বছর সব ভাইয়েরা একসাথে প্রেসিডেন্সি জেলে বসে ভাইফোঁটা নেবে। এর থেকে আনন্দের আর সীমা থাকবে না।”
বাবলু গুপ্ত লিখেছেন, “টাকার টান পড়েছে তাই গেছে। নির্লজ্জ অসভ্য একজন মানুষ।” তপন মিত্র লিখেছেন, “নূতন করে দ্বিতীয় বিয়ে করে দিদির কাছে ফোঁটা গুনধর ভাই, বৌটা বেশ ভালো হয়েছে , চেনা চেনা মনে হয়।“ ইনসার আলি লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গের সর্বকালের সেরা নির্লজ্জ, বেহায়া নোংরা, এই নোংরা লোকগুলো দিদির মত লোকের কাছেই আদর পায়, গ্ৰাম গঞ্জে হলে কুকুরেও… ।“
তাপস কামিলা লিখেছেন, “শোভনদা এবার রত্না দিদির সঙ্গে বোঝাবুঝি করে নিন, পরের বছর দিদির বাড়িতে ভাইফোটায় বৈশাখী দিদি ও রত্না দিদিকে সাথে আনবেন, মমতা দিদি খুশি হবেন।”
রিয়া রায় লিখেছেন, “চরিহীন মহাপুরুষের ভাইফোঁটা মানে চিরস্মরণীয় দিন।” সুব্রত জানা লিখেছেন, “তাহলে দিদি সব ঠিকঠাক তো? এপাং ওপাং ঝপাং, এই সময় রোদ্দুর রায় কে খুব মিস করছি।”