BRAKING NEWS

উত্তর জেলা প্রশাসন এবং জেলা শিক্ষা দপ্তরের যৌথ উদ্যোগে উদ্বোধন হলো বিদ্যার্পন এর বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও অধ্যায়

নিজস্ব প্রতিনিধি, ধর্মনগর, ২৮ জুন: শিক্ষা বিমুখতা থেকে ছাত্রীদের মুক্ত রাখার লক্ষ্যে বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। উত্তর জেলায় এ উপলক্ষে বেশ কয়েকটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষকদের নিয়ে এক মহতি কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়।

উত্তর জেলা প্রশাসন এবং জেলা শিক্ষা দপ্তরের যৌথ উদ্যোগে উদ্বোধন হলো বিদ্যার্পন এর বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও অধ্যায়। উত্তর জেলা প্রশাসন এবং জেলা শিক্ষা দপ্তরের যৌথ প্রয়াসে উদ্বোধন হলো বিদ্যার্পনের বেটি বাঁচাও বেটি পড়াওর অধ্যায়।

জেলা জুড়ে এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন উত্তর জেলার জেলাশাসক তথা সমাহর্তা দেবপ্রিয় বর্ধন।স্বাগত ভাষণ রাখেন জেলা শিক্ষা অধি কর্তা সুখময় নাথ, ছিলেন জেলা শিক্ষা এবং সোশ্যাল অফিসার প্রসেনজিৎ দেববর্মা, তাছাড়া তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অধিকর্তা দিলীপ দেববর্মা । বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাগণ ,প্রধান শিক্ষক, প্রধান শিক্ষিকা এবং বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রিন্সিপালের কাজে নিযুক্ত ব্যক্তিরা এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

উদ্বোধক দেবপ্রিয় বর্ধন ধন্যবাদ জানান এই কাজের সাথে যেসব শিক্ষক-শিক্ষিকা জড়িয়ে রয়েছেন তাদেরকে। প্রাথমিকভাবে আটটি স্কুলকে এ পর্যায়ে আনা হয়েছে এবং বীর বিক্রম ইনস্টিটিউশন বিদ্যালয় থেকে সম্পূর্ণ প্রোগ্রাম পর্যালোচনা করা হচ্ছে। উদ্বোধক বলেন, এই অনুষ্ঠান হচ্ছে মূলত ছাত্র-ছাত্রীদের বাড়তি কিছু দেওয়ার জন্য এবং তাদেরকে বিদ্যালয় বিমুখ থেকে মুক্ত করার জন্য। এই শিক্ষা বিদ্যালয়ের শিক্ষা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা যাদের বিদ্যালয়ের শিক্ষা সম্পর্কে কোন ধরনের ডাউট থাকে তা পরিষ্কার করা হয় এই শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে। এই শিক্ষায় ছাত্রছাত্রীরা ও তাদের শিক্ষকের কাছে প্রয়োজনীয় জিনিসের জিজ্ঞাসা করতে পারে যার সঠিক উত্তর দিতে শিক্ষক শিক্ষিকারা বাধ্য বলে জানান জেলা প্রশাসক দেবপ্রিয় বর্ধন।

শুধুমাত্র উদ্বোধন নয় বিভিন্ন শিক্ষক শিক্ষিকারা যারা এই শিক্ষা কাজে যুক্ত রয়েছেন তাদেরকে তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন জেলা শাসক। কোথায় কি অসুবিধা হচ্ছে? কেমন করে দূর করা যায় তা নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন সবার সাথে জেলা শাসক। অনেকেরই বক্তব্যে ফুটে ওঠে যে অত্যাধুনিক টেকনিক টিকে না পারায় বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রী এর সুবিধা গ্রহণ করতে পারছে না বা ছাত্র-ছাত্রীদের শেষ কোন সহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। কেমন করে আরো বেশি শিক্ষা দান ছাত্রছাত্রীদের কাছে নিয়ে যাওয়া যায় তা নিয়ে বিশদ আলোচনা রাখেন জেলা শাসক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *