কলকাতা, ৪ জুন (হি স) : লোকসভা ভোটের ফলাফল প্রকাশ নিয়ে বা তার পরে বঙ্গের রাজনীতিকরা কে, কী বললেন—
১) “রাজ্যে ১৯ জুন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী বিজেপির নিরাপত্তার স্বার্থে রাখা হয়েছে। আমার স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে না? খরচ বাড়বে না? কেন রাখব? ওই টাকা আমি উন্নয়নের কাজে লাগাতে পারি—” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোপ।
২) “পার্থ জিতেছে, ওর ক্রেডিট। বরানগর জিতব জানতাম। যারা বেইমানি করে তাদের মানুষ পাশে থাকে না। একমাত্র যদি না কোনও কারণ থাকে।” নাম না করে ‘দলবদলু’ তাপস রায়কে তোপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
৩) “বাংলার বকেয়া অবিলম্বে ফেরত দিতে হবে। বকেয়া না মেটালে আন্দোলন হবে। লজ্জা থাকলে আমাদের টাকা এখনই ফেরত দেওয়া হোক”— সুর চড়ালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
৪) “সব জোটসঙ্গীর সঙ্গে ফোনে কথা হবে। ফলের জন্য অখিলেশকে অভিনন্দন। রাহুলকে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছি। ইন্ডিয়া জোটকে ভাঙতে পারবে না বিজেপি। যাঁদের ফোনে পেয়েছি, তাঁদের অভিনন্দন জানিয়েছি”
— বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
৫) “বাংলার বকেয়া অবিলম্বে ফেরত দিতে হবে। বকেয়া না মেটালে আন্দোলন হবে। লজ্জা থাকলে আমাদের টাকা এখনই ফেরত দেওয়া হোক”— সুর চড়ালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
৬) “সন্দেশখালির মানুষ জবাব দিয়েছেন। মা-বোনেদের স্যালুট। যে বুথে চক্রান্ত করেছিল, সে বুথেও জিতেছে। আমার কাজের দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল—” মন্তব্য মমতার।
৭) “আমরা চাইছি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গণনা শেষ হোক। প্রশাসন বলছে ১০ হাজার ভোটে এগিয়ে। আমাদের এজেন্টদের হিসাব অনুযায়ী ১৮ হাজার ভোটে এগিয়ে। মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক বৈঠক করে দিয়েছেন বলেই হয়তো ভোটের ফলাফল জানাতে দেরি হচ্ছে”— বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী তথা রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
৮) “লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করে দেব বলে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করে তৃণমূল। ভয়ের পরিবেশে ভোট হয়েছে। ঔদ্ধত্যের পতন জনতার হাতেই হবে। বাংলায় ডবল ইঞ্জিন সরকার তৈরি হলে আরও বেশি উন্নয়ন হত রাজ্যের”— মন্তব্য বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর।
৯) “আর দলবদল করব না”, হার স্বীকার করে চব্বিশের নির্বাচন থেকে শিক্ষা অর্জুন সিংয়ের।
১০) “জয়ই জবাব। নতুন করে কিছু বলার নেই।” লকেটকে হারানোর পর প্রথম প্রতিক্রিয়া রচনার।