BRAKING NEWS

প্রয়াত পর্যটন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর পিতা, শোকপ্রকাশ

আগরতলা, ২৪ মার্চ: প্রয়াত হয়েছেন রাজ্যের বিশিষ্ট সাহিত্যিক তথা পর্যটন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর পিতা শ্যামল চৌধুরী। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। দীর্ঘদিন যাবৎ অসুস্থ ছিলেন তিনি। আজ সকালে আগরতলার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রয়াত হয়েছেন।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সরকারের তরফে মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননাপ্রাপ্ত বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক শ্যামল চৌধুরী শিক্ষা সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের বিকাশে অবদানের জন্য বিশেষ সাহিত্য সংস্কৃতি সম্মাননা সহ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছিলেন তিনি।

তাঁর প্রয়াণে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক (ডা.) মানিক সাহা। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননাপ্রাপ্ত বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক তথা মন্ত্রী পরিষদে আমার সতীর্থ শ্রী সুশান্ত চৌধুরীর পিতা শ্যামল চৌধুরীর প্রয়ানে আমি গভীর ভাবে শোকাহত। তাঁর প্রয়ান রাজ্যের সাহিত্যমহলে এক বিশেষ ক্ষতি।

এই শোকের সময়ে আমি তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার পরিজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি ও ঈশ্বরের নিকট তাঁর বিদেহী আত্মার পরমশান্তি কামনা করেছেন।

তাঁর প্রয়াণে সাংসদ বিপ্লব কুমার দেব শোকপ্রকাশ করেছেন। এদিন তিনি বলেন, রাজ্য মন্ত্রীসভার সদস্য শ্রী সুশান্ত চৌধুরীর পিতার আকস্মিক প্রয়ানে আমি গভীর শোকাহত। মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননায় ভূষিত শ্যামল চৌধুরীর, রাজ্যের শিল্প সাহিত্য জগতে অবদান ছিল অগ্রণী। পরিবার পরিজন সহ অগণিত গুনমুগদ্ধদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন l বিদেহী আত্মার সদগতি কামনা করেছেন।

তাছাড়, তাঁর প্রয়াণে বিদ্যুৎ মন্ত্রী রতন লাল নাথ শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, রাজ্যের বিশিষ্ট সাহিত্যিক এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা প্রাপক বিশিষ্ট গুণীজন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর পিতা শ্যামল চৌধুরীর প্রয়াণে আমি শোকাহত। আমি তার বিদেহী আত্মার সদগতি কামনা করি এবং ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি ঈশ্বর যেন তার পরিজনদের শোক বহন করার শক্তি প্রদান করেন।

কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক, প্রদেশ বিজেপি সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য এবং আগরতলা পুর নিগমের মেয়র দীপক মজুমদার তাঁর প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন।

এদিন প্রতিমা ভৌমিক বলেন, রাজ্য মন্ত্রীসভার সদস্য সুশান্ত চৌধুরীর পিতার আকস্মিক প্রয়াণে আমি গভীরভাবে শোকাহত। মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননায় ভূষিত শ্যামল চৌধুরীর, রাজ্যের শিল্প সাহিত্য জগতে অবদান ছিল অগ্রণী l

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *