নদিয়া, ২ অক্টোবর (হি.স.) : নদীয়ার করিমপুর থানার মহিষবাথান এলাকায় ঘর থেকে উদ্ধার এক প্রৌঢ়ার রক্তাক্ত দেহ। রবিবার সকালে ঘরে ঢুকে তাঁর ছেলে প্রথমে দেহটি দেখতে পায়। মৃতের নাম দীপিকা বিশ্বাস (৫০)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সপ্তমীর সকালে বাড়ি রান্না করছিলেন দীপিকা। সে সময়ে ঘরে কেউ ছিলেন না। তাঁর ছেলেও বাইরে গিয়েছিলেন। ঘরে ফিরে মেঝেতে প্রথম মাকে ওই অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন তাঁর ছেলে।ছেলের চিৎকারেই ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। তাঁদের বয়ান অনুযায়ী, মহিলার শরীরে একাধিক ক্ষত ছিল। ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় করিমপুর থানার পুলিশ। দেহটি উদ্ধার করে প্রথমে করিমপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। কী কারণে খুন, তা স্পষ্ট নয়। ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে প্রতিবেশীরা জানাচ্ছেন, ওই মহিলার শরীরে সোনার গয়না ছিল, সেগুলি লুঠ হয়েছে। লুঠে বাধা পেয়েই খুন কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।