Trinamool wants to poison the political environment : রাজ্যের রাজনৈতিক পরিবেশ বিষিয়ে তুলতে চাইছে তৃণমূল, বলল বিজেপি

নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ৯ আগস্ট৷৷ রাজ্যের রাজনৈতিক পরিবেশ এবং শান্তির পরিবেশ বিষিয়ে তুলতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস৷ ২০২৩ -এর অলীক স্বপ্ণ নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যের মানুষকে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে৷ সোমবার প্রদেশ বিজেপি কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলন তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলল বিধায়ক সুশান্ত চৌধুরী৷ তিনি বলেন, সারাদা কান্ডে জেল ফেরৎ ব্যক্তি তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন বলেও কটাক্ষ করেন তিনি৷


সারাদা কান্ডে জেল ফেরৎ ব্যক্তি তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন৷ মানুষকে বিভ্রান্ত করার লক্ষ্যে তাদের সাংবাদিক সম্মেলন৷ সিপিএম’’র বিরুদ্ধে লড়াই করে ২০১৮ সালে মুক্তি এসেছে৷ এর আগে কংগ্রেস দলে থেকে হাপিয়ে উঠেছিলেন৷ বাধ্য হয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের স্মরণাপন্নও হন৷ বিগত কয়েকদিন যাবৎ রাজ্যবাসীকে বোঝানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল কংগ্রেস তারা ২০২৩ সালে সরকার গঠন করবে৷ এতে রাজ্যের মানুষের মধ্যে কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে৷ যে দলটার বিগত ১০ বছর যাবৎ ত্রিপুরা রাজ্যে সংগঠন নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা ছিল না, আচমকা রাজ্যের সুন্দর পরিবেশকে বিষিয়ে তোলার জন্য কেন তাদের আবির্ভাব হল৷ সোস্যাল মিডিয়ার যুগে মানুষকে ফাকি দেওয়ার কোন জায়গা নেই৷ মানুষকে ভুল বুঝিয়ে কিছু হাসিল করা যাবে না৷ ১৯৯৮ সালে তৃণমূল কংগ্রেস পথ চলা শুরু করে৷


রাজ্যে এসে বহু লম্ফ, জম্ফ করে৷ ত্রিপুরার কমিউনিস্ট পার্টিকে সারতে যে প্রচেষ্টা থাকার কথা ছিল তা পরিলক্ষিত হয়নি৷ কেবল মাত্র ৬ শতাংশ ভোট অর্জন করার জন্যে এবং তৃণমূল কংগ্রেসকে সর্ব ভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের তকমা লাগানোর জন্যে রাজ্যের মানুষকে আবেগ প্রবন করা হয়েছিল৷ সেই সময় তৃণমূল রাজ্যের মানুষের পাশে দাঁড়ায় নি৷ এখন সিপিএম বলছে তৃণমূল কে সঙ্গে চলতে কোন বাঁধা নেই৷ এর থেকে স্পষ্ট তাদের মিতালী৷ রাজ্যে ভোট কাটাকাটি করে সিপিএম কে সুবিধা করে দিতে ময়দানে নেমেছে তৃণমূল৷ নৈরাজ্য ও অরাজকতা তৈরি করে সিপিএমকে মাইলেজ দিতেই তাদের এই প্রচেষ্টা বলে জানান বিধায়ক সুশান্ত চৌধুরী৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *