নিজস্ব প্রতিনিধি, শান্তিরবাজার, ১৯ এপ্রিল৷৷ শান্তিরবাজার মাছ বাজার ও মাংস বাজার স্থানান্তরিত করায় বিশেষ অসুবিধার সন্মুখিন হতে হচ্ছে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের৷ শান্তির বাজারে লোকজনদের ভীড় কমাতে ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে চলারজন্য সব্জী বাজার ও মাছ, মাংস বাজার স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে৷
এর মধ্যে সব্জী বাজার শান্তিরবাজার দ্বাদশশ্রেনী বিদ্যালয় মাঠে নেওয়া হয়েছে ও মাছ, মাংস বাজার শান্তিরবাজার রামঠাকুর আশ্রম সংলগ্ণ নদীর পাড়ে স্থানান্তরিত করা হয়েছে৷ কিন্তু এই জায়গায় পরিকাঠামো দিক দিয়ে ঠিক না থাকার কারনে অল্প বৃষ্টিতে জলমগ্ণ হয়ে আছে৷ যার ফলে বাজারে আগত ক্রেতা বিক্রেতাদের বিশেষ অসুবিধার সন্মুখিন হতে হচ্ছে৷ এই নিয়ে মাংস বিক্রেতারা সংবাদ মাধ্যমের সামনে একরাশ ক্ষোভ উগড়ে দেন৷ ব্যবসায়ীরা চাইছেন সকলে বাজার করতে যেন সুবিধা হয় প্রসাশন এমনটাট উদ্দ্যোগ গ্রহন করুক৷
বিশালগড় সংযোজন ঃ লক ডাউনের আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বিশ্রামগঞ্জ বাজারে ক্রেতা বিক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়৷ নিরব দর্শক প্রশাসন৷ সিপাহিজলা জেলার জেলা সদর বিশ্রামগঞ্জ বাজারের রবিবার ছিল সাপ্তাহিক বাজার বার৷ এইদিন বাজার মিলে অন্যান্য দিনের ন্যায়৷ লক ডাউনের কোন আইন সেখানে মানা হয়নি৷
বাজারে ছিল ক্রেতা বিক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়৷ ছিল না কোন শৃঙ্খলা৷ ছিল না সামাজিক দূরত্ব নামে কোন বালাই৷ এক সাথে দুই বা তিন নয় জড়ো হয়েছে বহু লোক৷ করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মুখে মাস্ক লাগানো বাধ্যতা মূলক করা হয়৷ কিন্ত এইদিন বাজারে আসা অধিকাংশ ক্রেতা বিক্রেতাদের মুখে ছিল না মাস্ক৷ এক কথায় সবকিছু ছিল প্রশাসনের নিয়েন্ত্রনের বাইরে৷ বাজারের চিত্র দেখলে মনে হবে না লক ডাউনের মধ্যে এই বাজার মিলেছে৷ বাজারে আশা এক ক্রেতা নিজেই জানান বাজারে যথেষ্ট লোকের ভিড়৷ বাজারে আশা ক্রেতা বিক্রেতারা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছে না৷ প্রশাসনের নির্দেশও মানা হচ্ছে না৷