আমেঠি, ২৬ মে (হি.স) : সুরেন্দ্র সিং হত্যাকাণ্ডে এখনও পর্যন্ত সাতজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি। পাশাপাশি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এলাকায় সিআরপিএফ জওয়ানদের মোতায়েন করা হয়েছে। অন্যদিকে এই হত্যাকাণ্ডে জন্য কংগ্রেসকে দায়ী করেছেন সুরেন্দ্র সিং-এর ছেলে।
রবিবার উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ডিজিপি ও পি সিং বলেন, গুরুত্ব সহকারে তদন্ত প্রক্রিয়া চলছে। গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ পুলিশের হাতে এসে পৌঁছিয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাতজনকে আটক করা হয়েছে। আগামী ১২ ঘন্টায় এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য সমাধান করা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য তিন কোম্পানী প্রভেনশিয়াল আমর্ড কনস্টেবল মোতায়েন করা হয়েছে।
সুরেন্দ্র সিং-এর ছেলে দাবি করেছেন, ‘স্মৃতি ইরানির ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন আমার বাবা। স্মৃতি ইরানির হয়ে নিবিড় ভাবে প্রচারের কাজ চালিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। কয়েক জন কংগ্রেস সমর্থকের হয়তো এটা ভাল লাগেনি। এদের মধ্যে কয়েক জনকে আমরা সন্দেহ করছি।’
বছর ৫০-এর সুরেন্দ্র সিং নামে বারাওলিয়ার প্রাক্তন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে মাথায় গুলি করে খুন করা হয়। নিজের বাড়িতে দুষ্কৃতীদের গুলিতে রবিবার ভোররাত ৩টে নাগাদ খুন হন সুরেন্দ্র সিং। দুষ্কৃতীরা বাইকে করে এসে এই হামলা চালায় বলে অভিযোগ। এরপরই ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রাক্তন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে রেফার করে দেওয়া হয় লখনউতে। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয় তাঁর। সুরেন্দ্র সিংক-এর মাথায় গুলি করা হয়। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়ে দেওয়া