নিজস্ব প্রতিনিধি, বিশালগড়, ১৮ আগস্ট৷৷ দিন বদলের পরেও ফিরেনি বিশালগড়৷ বাম আমল থেকেই চলে আসছে বিশালগড়ের একাংশ এলাকা থেকে শুরু করে বাজারের আশপাশে৷ সেই সাথে আবার আবার অনেক গুলি জায়গাতে জুয়ার আসর ও দেখা যাচ্ছে৷
সন্ধ্যার পর থেকেই বিশালগড়ের গলি রাস্তায় মদের ফোয়ারা বসে সাধারণ মানুষ বাজারে আসা যাওয়া করতে বিভিন্ন সমস্যায় সম্মুখীন হতে হচ্ছে৷ বিশেষ করে মহিলারা বেশি সমস্যার পড়ছে৷ নেশায় গ্রাস হচ্ছে গোটা সমাজ৷ উঠতি বয়সী যুবকদের মধ্যেই নেশার মানসিকতা সবচেয়ে বেশি৷ বিশালগড়ের একাংশ দোকান গুলিতেই প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে মদ, নেশা গ্রস্ত হয়ে সর্বশান্ত হচ্ছে বহু পরিবার৷ নেশায় আসক্ত হয়ে বাড়ি ঘরে গিয়ে নানা ধরনের অশান্তি করছে নেশাগ্রস্তরা৷
এই ধরনের অভয় যেভাবে মাথা চাড়া দিচ্ছে যাতে গোটা সমাজ ব্যবস্থায় একদিন বিপদে চালিতে হবে৷
এখনো বিশালগড়ের এমন কয়েকটি জায়গা রয়েছে যেগুলি সন্ধ্যার পর থেকেই কোন মহিলারা একা চলাফেরা করা খুবই সম্ভব নয়৷ কিন্তু প্রশ্ণ উঠছে পুলিশের নাকের ডগায় কিভাবে চলতে পারে অবৈধ মদের ঠেক৷ এবং বিশালগড়ে অনেকগুলি দোকান আছে অনেক দিন আগে থেকেই চালিয়ে আচ্ছে যে গুলিতে দোকানে চৌকাঠে পুলিশের পা লাগেনি৷ নেশা সর্বনাশা এটি বাংলার একটি প্রবাদ বাক্য৷
নেশাগ্রস্ত হয়ে বিশালগড়ের বিভিন্ন রাস্তা গুলিতে কিছু নেশারুরা মানুষ্যত্ববোধও হারিয়ে রাস্তায় পরলেই সঙ্গে সঙ্গে ফোন চলে যায় বিশালগড় দমকল অফিসে৷ এবং দমকল কর্মীরা সেই মাতাল গুলিকে উদ্ধার করে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নিয়ে যাচেছ বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালে৷ এই ধরনের ঘটনা বিশালগড়ে প্রায় চলছে৷ কিন্তু পুলিশ এই ঘটনাটি গুলি যে অজানা তা হতেই পারেনা৷ পুলিশ যদি সেই বেআইনি মদের দোকান গুলির বিরুদ্ধে ভালো করে প্রদক্ষেপ নিত তাহলে নেশা করে সেই বেআইনি দোকান গুলির সামনে পড়ে থাকতেন না সেই মাতাল গুলি৷ এবং নেশায় আশক্ত হয়ে যুব সম্প্রদায় ক্রমশ বিপদগামী হচ্ছে৷ তাদের মধ্যে বাড়ছে অপরাধি প্রবণতা৷ সরক দুর্ঘটনা, নারী নির্যাতন, খুন ইত্যাদি সব কিছুর পেছনেই রয়েছে নেশা৷