নিজস্ব প্রতিনিধি, ধর্মনগর, ৮ জানুয়ারি ৷৷ জেলের কয়েদিকে নিয়ে আসা গাড়ীর ধাক্কায় গুরুতর আহত বাইক আরোহী খাঁকি বদি গায়ে লাগালেই কিছু কিছু সরকারী কর্মচারী ধরাকে সরাজান মনে করে৷ সাধারন মানুষের জীবন তাদের কাছে তুচ্ছ, সবার জন্য আইন কানুন কার্যকর হলেও তারা যে সব আইনের তোয়াক্কা করে না৷ বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দর, একেক জন অফিসার যতটুকু আইন কানুন মেনে চলে৷ তাদের অর্ধঃনস্ত সরকারী কর্মচারীরা ততটুকুই অমান্য করে চলে৷ যার ফলস্বরূপ প্রায়ই দেখা যায় সরকারী গাড়ি গুলি ট্রফিক আইনকে বৃদ্ধগুলি দেখিয়ে নিজেদের ইচ্ছে মতো গাড়ি চালাচ্ছে৷ গাড়ি পার্কিং করছে, শুক্রবার সকালে জেইল রোডে জেলের কয়েদিদের নিয়ে টিআর ০২এ-০৮২২ নম্বরের ভ্যান যেভাবে সঠিক পথে আসা টিআর ০৫-৮৫৩৩ নম্বর বাইকের আরোহী অরূপ নাথ ধাক্কা দেয়৷ তা প্রত্যক্ষদশীদের চোখে সর্ষ্যে ভুল দেখিয়ে দেয়৷ ঘটনার বিবরনে জানা যায়, সকাল সাড়ে ৯ টায় ধর্মনগর জেলের কয়েদিদের গাড়িটে জেলা হাসপাতালে থেকে ধর্মনগর জেলের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল৷ একটি বাইক জেইল রোড থেকে শহরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল৷ জেলের পাশাপাশি আসতেই ভ্যান গাড়িটি বাইকটিকে ট্রফিক আইন অমান্য করে প্রচন্ডভাবে ধাক্কা দেয়৷ ধাক্কা দিয়ে না থামিয়েই চলে যায়৷ পেছনে আসা পুলিশের গাড়ি এবং এলাকার সাধারন মানুষ ধরাধরি করে চালক অরূপ নাথকে হাসপাতালে নিয়ে যায়৷ তার পা ভেঙেঁ গেছে বলে জানা যায়৷ সংবাদ প্রতিনিধিদের কাছে খবর পৌছুতেই জেইল কতৃপক্ষেক তোড়জোড় শুরু হয়৷ নিষ্পিত্তির জন্য দৌড়াদোড়ি করে সামাল দেয়৷ এভাবে কর্মচারী কর্মচারীরা নিজেদেরকে সাধারন মানুষের উর্ধে ভাবতে থাকলে, সাধারন জনগনের কি অবস্থা হবে৷
2016-01-09