
পরে মানববন্ধন করে গোটা সংসদ ভবনজুড়ে প্রদক্ষিণ করেন সাংসদরা। এই বিষয়ে শুখেন্দুশেখর রায় জানিয়েছেন, বিজেপি বিরোধী ১৩ টি দল এই বিক্ষোভ সমাবেশে সামিল হয়েছে। তিনি আরও অভিযোগ করেন অধিবেশন কক্ষের ভেতরে বিরোধী দলগুলির কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। বিজেপির কিছু সহযোগী দল অধিবেশন কক্ষের ভেতরে ওয়েলে নেমে এসে বিক্ষোভ দেখানোর ফলে বিরোধীদলগুলি ব্যাঙ্ক কেলেঙ্কারি, কৃষকদের দুরাবস্থা, তফশিলি জাতি ও উপজাতিসহ একাধিক ইস্যুগুলি তুলে ধরতে পারেনি। তাই বাধ্য হয়েই সংসদ চত্বরে বাইরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন বিরোধীদলগুলি।
প্রসঙ্গত আগামীকালই শেষ হতে চলেছে লোকসভার বাজেট অধিবেশন। বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে টানা ২৩ দিন অচল ছিল সংসদ। ফলে সংসদের স্বাভাবিক কাজকর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর সেই জন্য ওই দিনগুলির বেতন না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এনডিএ সাংসদরা। অন্যদিকে,এদিন তফশিলি জাতি ও উপজাতির বিষয়ে ভারতীয় দলিত পন্থার দলের সদস্যরা নিজেদের রক্ত দিয়ে চিঠি লিখেছে প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতিকে।