BRAKING NEWS

(রাউন্ড আপ) সময় এসেছে দেশকে দারিদ্রতা, দুর্নীতিগ্রস্ত ও পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত করার : আলিগড় থেকে প্রধানমন্ত্রী

আলিগড়, ২২ এপ্রিল (হি.স.) : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী সোমবার উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় ভাষণ দিয়েছেন। জনসভায় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী যোগী আদিত্যনাথ, উত্তর প্রদেশের মন্ত্রী শ্রী অসীম অরুণ, শ্রী সন্দীপ সিং, আলিগড় লোকসভা প্রার্থী শ্রী সতীশ গৌতম এবং হাতরাস লোকসভা প্রার্থী শ্রী অনুপ বাল্মিকি এবং অন্যান্য নেতারা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গত ১০ বছরে বিজেপি সরকারের কল্যাণমূলক কাজ এবং প্রাপ্তিগুলিকে তুলে ধরেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জি কংগ্রেস-সপা সহ সমগ্র ইন্ডি জোটকে তীব্রভাবে নিশানা করেছেন এবং প্রতিটি বুথে রেকর্ড ভোটে বিজেপিকে বিজয়ী করার আবেদন করেছেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীজি বলেছেন, গতবার আলিগড়ের এই ময়দানেই আমি জনগণকে সপা ও কংগ্রেসের পরিবারতন্ত্র, দুর্নীতি ও তোষণের কারখানা তালাবদ্ধ করার জন্য অনুরোধ করেছিলাম এবং জনসাধারণ এত শক্তভাবে তালা দিয়েছে যে এখনও পর্যন্ত দুই শেহজাদা চাবি খুঁজে পায়নি। একটি সুন্দর ভবিষ্যত এবং বিকশিত ভারতের চাবিকাঠিও আলিগড় ও হাথরাসের মানুষের কাছে। এখন সময় এসেছে দেশকে দারিদ্র্য, পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি ও দুর্নীতি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত করার এবং এ জন্য আবারও প্রয়োজন মোদী সরকারের। বিজেপিকে দেওয়া প্রতিটি ভোট সরাসরি মোদীর কাছে যায় এবং জনসাধারণও বিজেপিকে পূর্ণ আশীর্বাদ দেওয়ার মনস্থির করেছে। জনগণের প্রতিটি ভোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কংগ্রেস সরকারের ব্যর্থতাকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, কংগ্রেস সরকারের শাসনকালে প্রতিদিন দেশের সীমান্তে হামলা হত এবং দেশের বীর সন্তানরা শহীদ হত, তাঁদের নিথর দেহ তিরঙ্গায় মোড়া অবস্থায় পৌঁছত, কিন্তু এখন সব থেমে গিয়েছে। এখন তাদের সব কামান, বন্দুক, বারুদ বিক্রি হয়ে গেছে। আগে প্রতিদিন বোমা বিস্ফোরণ হত, অযোধ্যা ও কাশী বিশ্বনাথেও বোমা বিস্ফোরণ হত, কিন্তু এখন শান্তি ও নিরাপত্তার সাথে উন্নয়নের কাজ হচ্ছে। আগে, ৩৭০ ধারার নামে, বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জম্মু ও কাশ্মীরে গর্বের সঙ্গে বাস করত এবং আমাদের সেনাবাহিনীকে পাথর ছুড়ে মারা হত, কিন্তু এখন এই সব শেষ হয়ে গেছে। আলিগড়েও প্রায়শই কারফিউর খবর শোনা গেলেও এখনও মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সরকারের অধীনে আলিগড়ের মানুষ নিরাপদ। দাঙ্গা, খুন, তোলাবাজি, গ্যাং ওয়ার, এসবই ছিল এসপি সরকারের ট্রেডমার্ক। এটাই ছিল তাঁদের পরিচয় এবং তাঁদের রাজনীতিও এটিকে ঘিরেই আবর্তিত। একটা সময় ছিল যখন আমাদের বোন-মেয়েরা ঘর থেকে বের হতে পারত না, কিন্তু শ্রী যোগী আদিত্যনাথের সরকারের আমলে অপরাধীরা কোনও নাগরিকের শান্তি-শৃঙ্খলা নষ্ট করার সাহস পায় না

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জি বলেছেন, কংগ্রেস এবং এসপি-র মতো দলগুলি সর্বদাই তোষণের রাজনীতি করেছে এবং মুসলিমদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও উন্নতির জন্য কখনও কিছু করেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জি বলেছেন, যে আলিগড়-সহ সমগ্র দেশের মুসলিম বোনেরা তিন তালাকে ভুগতেন। ভুক্তভোগীদের পাশাপাশি তাদের বাবা-মা ও ভাইরাও তাদের মেয়ে-বোনের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত ছিলেন। কিন্তু মোদী তিন তালাকের বিরুদ্ধে আইন করে সমস্ত মুসলিম বোনের জীবন সুরক্ষিত করেছেন।আগে হজ কোটা কমানো নিয়ে অনেক মারামারি হতো এবং ঘুষের কারণে শুধু প্রভাবশালীরাই হজে যেতে পারত। আমি সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্সকে ভারতের মুসলিম বোন ও ভাইদের জন্য হজ কোটা বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছিলাম। এখন ভারতীয় মুসলমানদের জন্য হজ কোটাও বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ভিসা পদ্ধতিও সহজ করা হয়েছে। বিজেপি সরকার মুসলিম মহিলাদের মহরাম ছাড়া হজে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, কংগ্রেস এবং সপার মতো দুর্নীতিগ্রস্ত দলগুলি কখনই জনগণের সমস্যার কথা চিন্তা করেনি। মধ্যস্বত্বভোগীদের লুটের কারণে মানুষ টাকা দিয়েও পুরো রেশন পায়নি। এখন আলিগড় এবং হাথরাসের লক্ষ লক্ষ মানুষ বিনামূল্যে এবং সম্পূর্ণ রেশন পাচ্ছেন। আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের আওতায় এলাকার লক্ষাধিক পরিবারকে বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধাও দেওয়া হয়েছে। মোদীর গ্যারান্টি হল আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের অধীনে, ৭০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হবে। দেশের কোটি কোটি ভোটারের ভোটের কারণে দরিদ্রদের জন্য কল্যাণমূলক কাজ করা হচ্ছে। মোদী সরকার গত ১০ বছরে যা করেছে তা কেবল একটি ট্রেলার। বিরোধী নেতারা শুধু তু-তু-ম্যায়-ম্যাঁর রাজনীতি জানেন, কিন্তু মোদী দেশকে বিশ্বমঞ্চের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন এবং সেই কারণেই বিরোধী দলগুলি বিজেপির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিজেপি সরকারের অধীনে আলিগড়ে একটি বিমানবন্দর এবং জেওয়ারে একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরি হচ্ছে। গাজিয়াবাদ-আলিগড় এবং আলিগড়-কানপুর জাতীয় মহাসড়ক তৈরি করা হয়েছে এবং হাথরাসকেও মথুরা-বরেলি এক্সপ্রেসওয়ের সাথে সংযুক্ত করা হচ্ছে। অমৃত ভারত যোজনার অধীনে, আলিগড় এবং হাথরাসের রেল স্টেশনগুলিকে আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের পর এই এলাকায় রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজও শেষ হতে চলেছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন যে, এত কাজ করার পরে যে কোনও ব্যক্তি বিশ্রাম নিতে চান। কিন্তু মোদী দেশের জন্য বাঁচেন এবং তিনি থামতে জানেন না। দেশের মানুষের স্বপ্নই মোদীর স্বপ্ন। মোদীর জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দেশের জন্য উৎসর্গ করা। মোদী ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারত গড়ার লক্ষ্যে ২৪x৭ কাজ করছেন। মোদী থামবেন না, মোদী ক্লান্ত হবেন না। মোদী দেশের আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যত উন্নত করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করছেন। ইন্ডি জোটের নেতারা এতটাই হতাশায় নিমজ্জিত যে তারা ভবিষ্যতের দিকে তাকানোর সাহস পাচ্ছে না। ইন্ডি জোটের দলগুলো ক্ষমতালোভী, আর শুধুই নিজেদের পরিবারের উন্নয়নে ব্যস্ত।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন যে কংগ্রেস এবং ইন্ডি জোট এখন জনগণের উপার্জন এবং সম্পত্তির দিকেও নজর দিচ্ছে। কংগ্রেসের যুবরাজ বলছেন, তাঁদের সরকার গঠিত হলে কে কত আয় করে, কার কত সম্পত্তি, কার কত টাকা, কত বাড়ি, সব খতিয়ে দেখা হবে। কংগ্রেসের যুবরাজ আরও বলেছেন যে তাদের সরকার এলে জনগণের সম্পত্তি দখল করে তা বিলিয়ে দেওয়া হবে। এটি তাদের ইস্তেহারেও প্রতিফলিত হয়েছে। আমাদের মা ও বোনদের সোনার গহনা শুধুমাত্র বিশেষ অনুষ্ঠানে পরার জন্য নয় এটি মহিলাদের সম্পদ এবং অত্যন্ত পবিত্র বলে বিবেচিত হয়। এখন কংগ্রেস এবং ইন্ডি জোট আইন পরিবর্তন করে মা-বোনদের এইসব সম্পত্তি এবং তাদের মঙ্গলসূত্রের দিকেও নজর দিচ্ছে। সাধারণ চাকরিজীবী মানুষ তাদের সন্তানদের লেখাপড়া এবং বিয়ের জন্য কত টাকা সঞ্চয় করে রেখেছে তাও খতিয়ে দেখতে একটি সমীক্ষা চালাতে চায় কংগ্রেস৷ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন যে কংগ্রেসের এই চিন্তা মাওবাদীদেড় মতো চিন্তা। একই কাজ করে ইতিমধ্যেই বহু দেশ শেষ হয়ে গেছে এবং এখন কংগ্রেস এবং ইন্ডি জোট ভারতে একই নীতি বাস্তবায়িত করতে চায়। কংগ্রেস জনগণের কষ্টার্জিত অর্থের উপর ভাগ বসাতে চায়। দেশের মানুষকে লুট করাকে কংগ্রেস তাদের জন্মগত অধিকার বলে মনে করে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন যে, কংগ্রেস এমন একটি দল যারা প্রতিরক্ষা খাতে ক্রয়েও কেলেঙ্কারিতে লিপ্ত। তারা কখনই প্রতিরক্ষা করিডোর তৈরি করতে পারবে না। কিন্তু আজ বিজেপি সরকারের আমলে উত্তর প্রদেশ আত্মনির্ভর ভারত এবং আত্মনির্ভর সেনাবাহিনীর একটি বড় কেন্দ্রে পরিণত হতে চলেছে। স্বাধীনতার পর থেকে এখনো পর্যন্ত শ্রী যোগী আদিত্যনাথের আমলেই সর্বাধিক শিল্পের বিকাশ হয়েছে। শ্রী যোগী আদিত্যনাথের এক জেলা এক পণ্য প্রকল্প আজ সারা দেশে পরিচিতি পাচ্ছে। শ্রী যোগী আদিত্যনাথের সরকার রাজ্যে উন্নয়নের নতুন মাত্রা যোগ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন যে, উত্তরপ্রদেশের একজন সাংসদ হয়ে তিনি গর্বিত যে তাঁর রাজ্যে নেতৃত্ব দিচ্ছেন শ্রী যোগী আদিত্যনাথের মতো একজন কঠোর পরিশ্রমী নেতা। কিছুদিন আগে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের প্রথম ব্যাচ ফিলিপাইনে রপ্তানি করা হয়েছিল এবং আগামী দিনে এই ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র উত্তর প্রদেশে তৈরি করা হবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন যে প্রতিরক্ষা করিডোরের পাশাপাশি এই অঞ্চলে একটি ফ্রেট করিডোরও রয়েছে। মালবাহী ট্রেনের জন্য আলাদা রুট তৈরি করা হয়েছে, যা অন্যান্য শিল্পকেও উপকৃত করবে। আলিগড়, হাতরাস এবং আশেপাশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলি বিকশিত ভারতের অংশ। বিজেপি সরকার আলিগড়-এর তালা, হাতরাসের হিং, বস্ত্র শিল্প সহ অন্যান্য সমস্ত শিল্পের গুরুত্ব বাড়াচ্ছে। এখানকার ক্ষুদ্র শিল্পগুলিও মুদ্রা যোজনা থেকে প্রচুর সাহায্য পেয়েছে। মুদ্রা যোজনার অধীনে, বিজেপি সরকার ২০ লক্ষ টাকা ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই এলাকায় অনেকে বিভিন্ন ধরণের কাজের সঙ্গে যুক্ত, কেউ ভাস্কর, কেউ কুমোর, কেউ টেলারিং-এর কাজ করে। এই সমস্ত মানুষদের জন্য বিজেপি ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনা এনেছে। এতে গরিব ও মধ্যবিত্তরা সরাসরি উপকৃত হবে। এটাই মোদীর গ্যারান্টি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন যে, আলিগড় এবং হাতরাসে দরিদ্রদের জন্য ৪০ হাজারেরও বেশি স্থায়ী বাড়ি তৈরি করা হয়েছে। এই এলাকা থেকে বাড়ি তৈরির সামগ্রীও কেনা হয়েছে। এর ফলে গরিবরা যেমন একদিকে ঘর পেয়েছে, তেমনই অন্যরাও কাজ পেয়েছে। বিজেপির সংকল্পপত্রে মোদীর গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে ৩ কোটি নতুন বাড়ি তৈরি করা হবে এবং তা থেকেও এলাকার ক্ষুদ্র শিল্প এবং স্থানীয় কারিগররা সরাসরি উপকৃত হবে। এই অঞ্চলটি গঙ্গা এবং যমুনা উভয়েরই আশীর্বাদধন্য। বিজেপি সরকার কিষান সম্মান নিধির মাধ্যমে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকা দিয়েছে। বিজেপি সরকার শস্য সংরক্ষণের জন্য সবচেয়ে বড় প্রকল্প চালু করেছে এবং আলু, টমেটো এবং পেঁয়াজ চাষীদের জন্য বিশেষ সংরক্ষণাগার তৈরি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন যে এই এলাকায় তীর্থযাত্রা ও পর্যটনের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। এই ভূমি দেশকে দিয়েছে শ্রী কল্যাণ সিং এবং শ্রী অশোক সিংগালের মতো রত্ন। ৫০০ বছর অপেক্ষার পর একটি বিশাল রাম মন্দির তৈরি হয়েছে। রাম মন্দিরের নাম শুনলেই বিরোধীদের ঘুম উড়ে যায়। বিরোধীরা এতটাই ক্ষুব্ধ যে তারা রামলালার প্রাণ-প্রতিষ্ঠান আমন্ত্রণও প্রত্যাখ্যান করেছে। অযোধ্যার বিশাল রাম মন্দির আজকের ভারতকে উন্নয়নের জন্য আশীর্বাদ করেছে। ভারতকে বিকশতি করতে, দেশে একটি শক্তিশালী সরকারের প্রয়োজন, যা শুধুমাত্র বিজেপি এবং এনডিএ দিতে পারে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জনসাধারণের কাছে বিজেপির পক্ষে রেকর্ড ভোট দেওয়ার, ভোটের দিনে ভোট উদযাপন করার এবং প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে বিজেপিকে বিজয়ী করার জন্য আবেদন করেছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *