আইপিএল-এ ৫ দামি ক্রিকেটার : শীর্ষে কেকেআর-এর স্টার্ক

দুবাই, ২০ ডিসেম্বর (হি.স.): আইপিএলের ইতিহাসে দুবাইয়ের নিলামে সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার হয়ে গিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তিনি ভেঙে দিয়েছিলেন গত মরসুমে স্যাম কারেনের রেকর্ড। তবে তার সে রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে দেননি তারই সতীর্থ মিচেল স্টার্ক। দেখে নেওয়া যাক আইপিএল নিলামের ইতিহাসে সবচেয়ে দামি ৫ খেলোয়াড়কে।

মিচেল স্টার্ক(অস্ট্রেলিয়া):

২৪ কোটি ৭৫ লাখ

(কলকাতা নাইট রাইডার্স, ২০২৪)

গতকাল নিলামে আইপিএলের ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় হয়েছিলেন কামিন্স। তবে অস্ট্রেলিয়া অধিনায়কের সে রেকর্ড বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে দেননি মিচেল স্টার্ক। ২৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকাতে এই অস্ট্রেলিয়ান পেসারকে নিয়েছে কলকাতা। তাঁর ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি টাকা।

প্যাট কামিন্স(অস্ট্রেলিয়া):

২০ কোটি ৫০ লাখ

(সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ২০২৪)

গতবার আইপিএলে ছিলেন না কামিন্স। জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, ও অ্যাশেজে। দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সর্বশেষ ভারতের মাটিতেই অস্ট্রেলিয়াকে নেতৃত্ব দিয়ে ষষ্ঠবারের মতো দেশকে শিরোপা জিতিয়েছেন এ পেসার। ভারতে এবার তিনি ফিরছেন আইপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় দামি( ২০ কোটি ৫০ লক্ষ)ক্রিকেটার হিসেবে।

স্যাম কারেন(অস্ট্রেলিয়া):

(১৮ কোটি ৫০ লাখ)

(পাঞ্জাব কিংস, ২০২৩)

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল ও টুর্নামেন্ট–সেরা হয়ে নিলামে এসেছিলেন কারেন। তাঁরও ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি টাকা। তাঁকে নিয়ে মুম্বাইয়ের সঙ্গে লড়াই ছিল পাঞ্জাবের। শেষ পর্যন্ত ১৮ কোটি ৫০ লক্ষ টাকাতে তাঁকে দলে নেয় পাঞ্জাব, যেটি ছিল আইপিএলের ইতিহাসের সর্বোচ্চ। শুধু নিলামই নয়, সব মিলিয়েই আইপিএলের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া ক্রিকেটার হয়ে যান তিনি।

ক্যামেরন গ্রিন(অস্ট্রেলিয়া):

১৭ কোটি ৫০ লাখ

(মুম্বাই ইন্ডিয়ানস, ২০২৩)

গত মরসুমে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামি খেলোয়াড় ছিলেন ক্যামেরন গ্রিন। অস্ট্রেলিয়ান অলরাউন্ডারের ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি টাকা। দিল্লি ক্যাপিটালসের সঙ্গে লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত ১৭ কোটি ৫০ লাখ টাকাতে তাঁকে কেনে মুম্বাই। এবার নিলামের আগেই তাঁকে বেঙ্গালুরুর কাছে বিক্রি করে

বেন স্টোকস(ইংল্যান্ড):

১৬ কোটি ২৫ লাখ

(চেন্নাই সুপার কিংস, ২০২৩)

ইংল্যান্ড টেস্ট অধিনায়কের ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি টাকা। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস ও চেন্নাইয়ের ত্রিমুখী লড়াইয়ের পর তাঁকে ১৬ কোটি ২৫ লাখ টাকায় কেনে চেন্নাই। অবশ্য চোটের কারণে গত মরসুমে মাত্র ২ ম্যাচ খেলেন স্টোকস। এই মরসুমের আগে চেন্নাই ছেড়ে দেয় তাঁকে।