আচার্যকে তোপ দেগে নেটনাগরিকদের রোষে শিক্ষামন্ত্রী

কলকাতা, ৪ সেপ্টেম্বর (হি স)। ‘আচার্য অর্থাৎ রাজ্যপাল সংবিধান মানছেন না’। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু সোমবার রাজ্যপালের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনে সাংবাদিক সম্মেলনে অভিযোগ করেছেন, “জেমস বণ্ড রাজ্যপাল শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করছেন।“ এই খবর সামাজিক মাধ্যমের চ্যানেলে আসার পর অল্প সময়ের মধ্যেই প্রচুর মন্তব্য এসেছে। সিংহভাগই শিক্ষামন্ত্রীর সমালোচনায় মুখর।

কাঞ্চন কর্মকার লিখেছেন, “ইন্ডিয়া জোটে আর কদ্দিন আছেন আপনারা?” সোহাগ মজুমদার লিখেছেন, “সত্যি হাস্যকর যুক্তি“।

আবিষ্কার ভট্টাচার্য লিখেছেন, “পাউচ সেবনে মাথায় সমস্যা অনেকেরই হয় শুনেছি।” বিশ্বনাথ চক্রবর্তী লিখেছেন, “এটাই এখন মুখস্থ করা বুলি।”
শিলাদিত্য ঘোষ লিখেছেন, “দেশে যখন সব চোর এক হয়ে যায় তখন বুঝতে হবে রাজা ঠিক শাসন করছে তাই সব্বাই কে বলবো বুঝে শুনেই ভালো নেতা কেই ভোট দেবেন। কারণ একজন ভালো মুখ্যমন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রী পারে দেশ কে সঠিক জায়গায় নিয়ে যেতে !” উদয়ন ভট্টাচার্য লিখেছেন, “আপনাকে শিক্ষা মন্ত্রী কম দলের রাজনৈতিক মুখপাত্র বেশি মনে হয়।”
ডঃ শালিনী মুখার্জি লিখেছেন, “ আই.এন.ডি.আই.এ নাম দিলেই যদি ইন্ডিয়ার ক্ষমতা পাওয়া যেতো, তবে পাকিস্তান কবেই নিজের নাম পাল্টে আই.এন.ডি.আই.এ রেখে নিতো।” গোকূল দত্ত লিখেছেন, “ছাত্রদের সাথে কোনওদিন কোনও আলোচনা করতে দেখা যায় না। শিক্ষা মন্ত্রী খালি রাজনৈতিক বক্তব্য রাখেন।” বিশ্বজিৎ মণ্ডল লিখেছেন, “নাটকের মঞ্চ পর্যন্ত আপনি ঠিক আছেন। এর বাইরে যত কম কথা বলবেন তত ভাল।“
সুদীপ কুমার বিশ্বাস লিখেছেন, “একটা দলের সবাই একই ধরণের হয় কী করে? এখানেও মনে হয় যন্তরমন্তর ধরে মগোজ ধোলাই হয়।

সুব্রত কুমার লিখেছেন, “এরা কেমন ভিলেন, একজনকে কাবু করতে এত ভিলেন! সত্যিই হাসি পাচ্ছে।” অভিজিৎ ব্যানার্জী লিখেছেন, “মাথার থেকে চশমা ছোট! আহাম্মক!”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *