কলকাতা, ১৯ জুন (হি.স.): ক্রিকেট খেলতে যেতে না পারায় আত্মঘাতী হল এক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া। মৃতের নাম সোহম বসু (২১)। সে কলকাতার কসবার বাসিন্দা। শনিবার বাড়িতেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় সোহম। রবিবার পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সোহমের দুই বন্ধু তাঁকে ক্রিকেট খেলার জন্য ডাকতে আসে। সোহম ক্রিকেট খেলতে খুবই পছন্দ করত। কিন্তু সোহমের মা শনিবার খেলতে যেতে না দিয়ে তাঁর বন্ধুদের ফেরত পাঠিয়ে দেয়। উল্টে সোহমকে সামনের পরীক্ষার কারণে পড়তে বসতে বলে।
এরপর দুপুর দেড়টা নাগাদ সোহমের মা-বাবা একটি কাজে বাড়ির বাইরে বেরোন। প্রায় ১ ঘণ্টা পর তাঁরা ফিরে এসে সোহমকে সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। তড়িঘড়ি সোহমকে নামিয়ে ঢাকুরিয়ার আমরি হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু সেখানে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনাটিকে আত্মহত্যা বলেই মনে করছে পুলিশ। তবে, মৃতদেহের ময়নাতদন্তের পরই কিছু নিশ্চিত করে বলা যাবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। ঘটনায় এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
হিন্দুস্থান সমাচার/ পায়েল
বৌদির গলায় কোপ দেওরের
কলকাতা,১৯ জুন (হি. স.): সন্তানের কান্নার জন্য এবার বলি মা । দেড় বছরের শিশু কাঁদছিল আর সেই কারণেই বৌদির গলায় কোপ দেওরের । দেগঙ্গার এই ঘটনায় হতবাক স্থানীয়রা । রবিবার সকাল থেকেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায় ।
অভিযোগ উঠেছে, শনিবার গভীর রাতে দেগঙ্গা সোহাই কুমারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অনন্তপাড়া এলাকায় দেড় বছরের শিশু ভাইঝির কান্নাকাটিতে ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল কাকার । সেই রাগেই বৌদির গলায় ছুরির কোপ মারে দেওর । এরপর বৌদি শিখা দাসকে বারাসাত হাসপাতালে ভর্তি করে দেওর নিজেই । রক্তাক্ত অবস্থায় শিখাকে বারাসাত হাসপাতালে ভর্তি করা হলে তার বেশ কয়েকটি সেলাই দিতে হয় । কিন্তু তারপর থেকেই বাড়ি থেকে নিখোঁজ অভিযুক্ত অমর । ইতিমধ্যেই অভিযুক্তের খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ । আপাতত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত মহিলা ।