নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ১৬ জুন৷৷ প্রশাসনিক কাজে এখন থেকে ব্যবহৃত হবে ককবরক ভাষা৷ এডিসি প্রশাসন এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷ মূলত, ককবরক ভাষার জনপ্রিয়তা বাড়াতে এবং জনজাতি অংশের মানুষের সুবিধার্থে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে দাবি তিপ্রা মথা চেয়ারম্যান তথা জেলা পরিষদের নয়া কার্যনির্বাহী সদস্য প্রদ্যুৎকিশোর দেববর্মনের৷
এ-বিষয়ে এডিসি-র অতিরিক্ত মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক এক মেমোরান্ডামে জানিয়েছেন, ১৯৭৯ সালের ১৯ জানুয়ারি ত্রিপুরা গ্যাজেট বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ককবরক ভাষা রাজ্যের সরকারি ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে৷ সে মোতাবেক ককবরক ভাষা এখন থেকে এডিসি-র প্রশাসনিক কাজে ব্যবহৃত হবে৷
তিপ্রা চেয়ারম্যান প্রদ্যুৎকিশোর দেববর্মন এডিসি প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তে অত্যন্ত সন্তোষ প্রকাশ করেছেন৷ এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, নতুন পরিষদ গঠনের ১০০ দিনের মধ্যেই প্রশাসনিক কাজে ককবরক ভাষা-কে অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়েছে৷ আমরা পুরো সিস্টেমকে বদলানোর প্রয়াস নিয়েছি যা জনজাতিদের ভাবাবেগে যথেষ্ট স্থান পাবে বলে বিশ্বাস৷ তারই প্রথম প্রয়াস হিসেবে কাউন্সিল ভবনের নাম ককবরকে লেখা হয়েছে৷ আরও অনেক পরিবর্তন হবে৷

