দালাল চক্রের মাধ্যমে জাল সইয়ের মাধ্যমে লোন পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি, শান্তিরবাজার, ২৩ এপ্রিল৷৷ দালাল চক্রের মাধ্যমে জাল সইয়ের মাধ্যমে লোন পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠলো শান্তির বাজার গ্রামীন ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে৷ ঘটনার বিবরনে জানাযায় শান্তির বাজার গ্রামীন ব্যাঙ্ক থেকে দাদাল চক্রের মাধ্যমে লোন নেন জোসমিকা রিয়াং নামে একমহিলা৷ এই মহিলাকে লোন পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে বগাফার বাসিন্দা খগেন্দ্র রিয়াং কাজ করেছে৷ খগেন্দ্র রিয়াং লোন পাইয়ে দেওয়ার জন্য টি আর পি সি ডির্পাটমেন্টে কর্মরত কর্মী বাচ্চু মিয়ার জাল সই ব্যাবহার করেন গেরেন্টার দিয়ে দেন বলে অভিযোগ৷


বাচ্চুমিয়া মনপাথর এলাকার বাসিন্দা৷ জোসমিকা রিয়াং দালাল চক্রের মাধ্যমে ব্যাঙ্কথেকে ২ লক্ষ টাকা লোন নিয়েছেন বলে জানাযায়৷ জোসমিকা রিয়াং সঠিক সময়ে লোনের কিস্তি পরিষোধ না করাতে লোনের কাগজে থাকা গেরেন্টার বাচ্চু মিয়ার নিকট ফোন করে ব্যাঙ্ক কতৃপক্ষ৷ এইনিয়ে বাচ্চু মিয়া আজ গ্রামীন ব্যাঙ্কে এসে ঘটনার বিবরন জেনে দালাল চক্রের সাথে জড়িত খগেন্দ্র রিয়াংকে আটক করে৷ খগেন্দ্র রিয়াং ঘটনার সত্যতা সংবাদমাধ্যমের সন্মুখে স্বীকার করে৷ তিনি জানান লোন পাইয়ে দিলে নিজেরা ৫০০ টাকা পেয়েথাকেন ও ব্যাঙ্ক কতৃপক্ষকে কিছু দিতেহয়৷ উনার এই কাজের সাথে অন্যান্যরাও জরিত রয়েছে বলে জানান৷


অপরদিকে গেরেন্টারের জাল সই দেওয়ার ঘটনার সত্যতাও তিনি সংবাদমাধ্যমের সামনে স্বীকার করেন৷ এইঘটনা জানাজানি হবার পর বাচ্চু মিয়া ব্যাঙ্ক ম্যানাজারের নিকট উনার নাম গেরেন্টার থেকে বাদ দেওয়ার জন্য আবেদন পত্র জমাদেন৷ সাধারন লোকজন লোনের জন্য ব্যাঙ্কের দারস্ত হয়েও নানান অজুহাতের কারনে লোক নিতে পারেননা অপরদিকে যে কয়েকজন লোন পাইয়ে থাকে তাদেরকেও দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়৷ কিন্তু দেখাযাচ্ছে কিছু সংখ্যক দালাল চক্রের মাধ্যমে জাল সই ব্যাবহার করে ব্যাঙ্কের কর্মীদের মেনেজকরে অতিসহজে লোন হাতিয়ে নিচ্ছে কিছু সংখ্যক লোকজন৷ এই নিয়ে ব্যাঙ্ক কর্মীদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ণ জাগছে লোকমনে৷ এইনিয়ে ব্যাঙ্কের দায়িত্বে থাকা ম্যানেজার সংবাদমাধ্যমের কেমেরার সামনে কিছু বলতে নারাজ৷ তিনি মৌখিকভাবে জানান এই বিষয়ে উনার উর্ধতর কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে৷ উনারা ঘটনার তদন্ত চালিয়েযাবেন৷ এখন দেখার বিষয় দোষীদের শাস্তির দাবীতে দপ্তর কি প্রকার পদক্ষেপ গ্রহনকরে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *