নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ২৪ আগস্ট৷৷ তপশিলী উপজাতি কল্যাণ দপ্তর থেকে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়৷ সেখানে উল্লেখ করা হয় গরীব পরিবার থেকে বাছাই করা মেধাবীদের দুই বছরের জন্য বহিঃ রাজ্যে পাঠানো হবে বি এড এবং ডি এল এড কোর্সের জন্য৷ সরকারী ভাবে থাকা খাওয়া একং কোর্স ফি বহন করা হবে বলে জানানো হয়৷ কিন্তু একবছর পর দেখা যায় পড়ুয়াদের কাছ থেকে কোর্স ফি চাওয়া হচ্ছে৷ ক্রামগত পড়ুয়াদের উপর চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে কোর্স ফি দেওয়ার জন্য৷
কোর্স ফি না দিলে মার্কসিট প্রদান করা হবেনা বলে প্রতিষ্ঠান থেকে চাপ দেওয়া হচ্ছে৷ হতাশা গ্রস্থ হয়ে পড়ছে পড়ুয়ারা৷ এই নিয়ে দপ্তরের সঙ্গে বহু বার কথা বলা হলেও সমস্যার সমাধান হয়নি৷ এই অবস্থায় সোমবার গুর্খাবস্তী স্থিত তপশিলী জাতি কল্যাণ দপ্তরের অধিকর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যায় এই কোর্সে পাঠরতরা৷ তাদের দাবি সরকারী ভাবে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে হবে৷ বিজ্ঞপ্তি অনুজায়ী তারা জাতে দুই বছরের বি এড এবং ডি এল এড কোর্স করতে পারে তার জন্য ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানান৷ তাদের বক্তব্য আগে দেখা করার পর তাদের দপ্তর থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় সরকারী ভাবে ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব নয়৷
ফান্ডের সমস্যার কারনে এই ব্যয়ভার বহন করা যাবেনা বলে দপ্তর জানিয়েদেয় বলে দাবি করেন তারা৷ এক বছরের টাকা ছাত্র ছাত্রীদের বহন করতে হবে৷ বি এড এবং ডি এল এড কোর্সে প্রায় ১৫০ জন এই সুবিধা গ্রহন করছে বলে জানান তারা৷ জুন মাসে সেষ সেমিস্টার হওয়ার কথা ছিল৷ কিন্তু করোনার কারনে এই পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়নি৷ তার আগে তাদের এই সমস্যা সামাধানের দাবি জানান বি এড এবং ডি এল এড কোর্সে পাঠরতরা৷