![](https://jagarantripura.com/wp-content/uploads/2017/04/Tripura.jpg)
নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ২৬ আগস্ট৷৷ লেক চৌমুহনি বাজারে অস্থায়ী ব্যবসার জন্য স্থান দখলকে ঘিরে অশান্তির জেরে প্রশাসনকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে৷ সকলে মিলেই ব্যবসা করতে হবে, বোঝানোর পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে৷ সদর মহকুমাশাসকের কথায়, লেক চৌমুহনি বাজারে স্থান সংকুলানের কারণে সাময়িক সমস্যা হচ্ছে৷ তবে, বাজার শেড বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের৷ তাতে, রাস্তা দখল করে ব্যবসার প্রয়োজন হবে না৷
সম্প্রতি আগরতলায় লেক চৌমুহন বাজারে ব্যবসার স্থান দখল নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়৷ তাছাড়া, স্থান সংকুলানের ফলে সবজি ব্যবসায়ীরা রাস্তা দখল করে পসরা সাজিয়ে বসেন৷ ফলে, স্থানীয় বাসিন্দাদের যাতায়াতে সমস্যা হয়৷ এই পরিস্থিতি অবশ্য নতুন নয়৷ দীর্ঘকাল ধরে এভাবেই লেক চৌমুহনি বাজার সংলগ্ণ স্থানে রাস্তা দখল করে ব্যবসা করছেন সবজি বিক্রেতারা৷ কিন্তু এখন স্থানীয় মানুষ এই সমস্যা নিয়ে প্রতিবাদী হয়েছেন৷
সোমবার পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক এবং সদর মহকুমাশাসক ওই সমস্যা নিয়ে বাজার কমিটি, স্থানীয় বাসিন্দা, সবজি ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করেছেন৷ ওই বৈঠকে বিধায়ক বৃষকেতু দেববর্মাও উপস্থিত ছিলেন৷ বৈঠকে ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় স্থান নিয়ে ঝামেলার মীমাংসা হয়েছে৷
সদর মহকুমাশাসক জানিয়েছেন, লেক চৌমুহনি বাজারে স্থায়ী ব্যবসার জন্য শেড বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে৷ তাই, আপাতত অস্থায়ী ব্যবসায়ীদের মিলেমিশে স্থান বেছে নিতে হবে৷ তিনি বলেন, অতীতেও এভাবেই অস্থায়ী ব্যবসায়ীরা নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার মাধ্যমে ব্যবসা করতেন৷ এখনও ওই পদ্ধতিতে তাঁরা ব্যবসা করবেন বলে আশ্বস্ত হয়েছেন৷ তাঁর কথায়, ত্রিপুরায় জাতি-উপজাতি মিলেমিশে থাকেন৷ ফলে, লেক চৌমুহনি বাজারেও ওই সম্প্রীতি বজায় রেখেই ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবেন৷
জনৈক অস্থায়ী সবজি ব্যবসায়ী বলেন, আমাদের মধ্যে ঐক্যে কোনও ঘাটতি নেই৷ বোঝাপড়ার সামান্য অভাব হয়েছিল৷ তবে, এখন তা মিটে গেছে৷ বিধায়ক বৃষকেতু দেববর্মা বলেন, ব্যবসায়ীদের অসন্তোষ গুরুত্ব নিয়ে দেখা হয়েছে৷ প্রশাসন সমস্ত অস্থায়ী ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানে যথেষ্ট আন্তরিক৷
সোমবার পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক এবং সদর মহকুমাশাসক ওই সমস্যা নিয়ে বাজার কমিটি, স্থানীয় বাসিন্দা, সবজি ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করেছেন৷ ওই বৈঠকে বিধায়ক বৃষকেতু দেববর্মাও উপস্থিত ছিলেন৷ বৈঠকে ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় স্থান নিয়ে ঝামেলার মীমাংসা হয়েছে৷
সদর মহকুমাশাসক জানিয়েছেন, লেক চৌমুহনি বাজারে স্থায়ী ব্যবসার জন্য শেড বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে৷ তাই, আপাতত অস্থায়ী ব্যবসায়ীদের মিলেমিশে স্থান বেছে নিতে হবে৷ তিনি বলেন, অতীতেও এভাবেই অস্থায়ী ব্যবসায়ীরা নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার মাধ্যমে ব্যবসা করতেন৷ এখনও ওই পদ্ধতিতে তাঁরা ব্যবসা করবেন বলে আশ্বস্ত হয়েছেন৷ তাঁর কথায়, ত্রিপুরায় জাতি-উপজাতি মিলেমিশে থাকেন৷ ফলে, লেক চৌমুহনি বাজারেও ওই সম্প্রীতি বজায় রেখেই ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবেন৷
জনৈক অস্থায়ী সবজি ব্যবসায়ী বলেন, আমাদের মধ্যে ঐক্যে কোনও ঘাটতি নেই৷ বোঝাপড়ার সামান্য অভাব হয়েছিল৷ তবে, এখন তা মিটে গেছে৷ বিধায়ক বৃষকেতু দেববর্মা বলেন, ব্যবসায়ীদের অসন্তোষ গুরুত্ব নিয়ে দেখা হয়েছে৷ প্রশাসন সমস্ত অস্থায়ী ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানে যথেষ্ট আন্তরিক৷