
রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখানোর জন্য বিজেপির লোকসভা সাংসদ প্রতাপ সিমহা, বিধায়ক এ রামদাস, আই নগেন্দ্রকে আটক করে পুলিশ। এছাড়াও একদল বিজেপি সমর্থকেও গ্রেফতার করা হয়। বনধের জেরে সিনেমা হল মালিকেরা কয়েকটি শো বাতিল করে দেয়। মহীশূরে অঞ্চলে চামরাজানগর, মান্ধ্যে এবং কোডাগু জেলায় বনধের কোনও প্রভাব পড়েনি। মাডিকারিতে বিজেপি এবং জেডি(এস) কর্মী সমর্থকদের মধ্যে খণ্ডযুদ্ধ বাঁধে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পাশাপাশি কালাবুরাগি, বিধার, রাইচূর, ইয়াদগির এবং কোপ্পাল জেলায় বনধের মিশ্র সাড়া পড়ে। কালাবুরাগিতে স্কুল, কলেজ, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান সব খোলা ছিল। এমনকি যান চলাচলও স্বাভাবিক ছন্দে ছিল। অন্যদিকে রায়চূরে বাস চালচল এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি বন্ধ থাকে।
প্রসঙ্গত, জেডি(এস) নেতা কুমারস্বামী বলেছিলেন, ক্ষমতায় আসার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই কর্ণাটকে কৃষকদের ঋণ মকুব করবে। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি না পালন করার জন্য বিজেপির তরফ থেকে বনধের ডাক দেওয়া হয়।