
জানা গিয়েছে, ২০১৫ – ২০১৭ পর্যন্ত পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের দায়িত্বে ছিলেন ঊষা। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১৬ সালে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আন্তর্জাতিক ইন্টারব্যাঙ্কিং টেলিযোগাযোগ সংক্রান্ত নির্দেশিকা মানেননি তিনি। ঊষা ছাড়াও সংস্থার আরও তিনকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে চার্জশিটে। অভিযুক্তদের তালিকায় রয়েছেন কেভি ব্রহ্মাজি রাও, সঞ্জীব সরণ ও নেহাল আহদ। প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগে স্বর্ণব্যবসায়ী নীরব মোদির বিরুদ্ধে চার্জশিট দিল সিবিআই।
এছাড়াও অভিযুক্তের তালিকায় রয়েছেন ব্যাঙ্কের একাধিক আধিকারিক। নীরব মোদী ও মেহুল চোস্কির সঙ্গে আঁতাত করে ভুয়ো লেটার অফ আন্ডারটেকিং জারি করার অভিযোগ আনা হয়েছে। এই নথিগুলি ব্যবহার করেই ৬,০০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিলেন তিনি। নীরব মোদীর তিনটি সংস্থা ডায়মন্ড আর ইউএস, সোলার এক্সপোর্টস ও স্টেলার ডায়মন্ডের বিরুদ্ধে আগেই তিনটি এফআইআর দায়ের করেছে সিবিআই। চার্জশিটে নীরব মোদী ছাড়াও নাম রয়েছে তাঁর ভাই নিশল মোদী ও সুভাষ পরব নামে তাঁর সংস্থার এক আধিকারিকের। তবে চার্জশিটে কেলেঙ্কারিতে মেহুল চোস্কির ভূমিকার বিস্তারিত বিবরণ নেই। ইতিমধ্যেই নীরব মোদির বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে পাসপোর্টও।