
তাদের দেওয়া তথ্য বলছে, এনপিএস (ন্যাশনাল পেনশন স্কিম)-এ ২০১৮-র ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই হিসেব পাওয়া গিয়েছে। ইপিএফও-র রিপোর্ট বলছে, অন্তত ৩১ লক্ষ কর্মী ইপিএফও অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। এদের মধ্যে ১৮.৫ লক্ষের বয়স ১৮ থেকে ২৫ বছর। তারা নতুন চাকরিতে যোগ দিয়েছেন বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে, ন্যাশনাল পেনশন স্কিমের ডেটা বলছে, সাড়ে তিন লক্ষ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী নতুন অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। এই দুইয়ের তথ্য মিলিয়ে হিসেব করে দেখা যাচ্ছে ফেব্রুয়ারির আগে ছ’মাসে মোট ২২ লক্ষ মানুষ নতুন চাকরি পেয়েছেন।
ধর্ষণ থেকে মূল্যবৃদ্ধি। একাধিক ইস্যুতে বিরোধীদের কাছে বিপাকে পড়েছে মোদী সরকার। কথায় কথায় আক্রমণ শানাচ্ছেন বিরোধীরা। এসবরে মাঝে অবশেষে সুখবর মোদী সরকারের জন্য। ইপিএফও ও এনপিএস বাদে ‘এমপ্লয়িজ স্টেট ইনসিওরেন্স কর্পোরেশন বা ইএসআইসি-ও কর্মসংস্থান সংক্রান্ত তথ্য দিয়েছে। তবে এই সংস্থার সঙ্গে যেহেতু আধার লিংক করা হয় না, তাই সেটিকে এই হিসেবের মধ্যে ধরা হয়নি।
ইএসআইসি-র দেওয়া ডেটা বলছে, ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী ৮.৩ লক্ষ মানুষ এই সংস্থার অধীনে বীমা পেয়েছেন ওই ছ’মাসে। এরাও নতুন চাকরি পেয়েছেন বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে মাস ছয়েকে অন্তত ৩০ হাজার চাকরি হয়েছে বলেই ধরা হচ্ছে।