
এই বিষয়ে বৃহস্পতিবার রাজনগর থানার স্টেশন ইনচার্জ কে ডি সিং জানিয়েছেন, তৌফিক খান ওই শিশুকন্যার বাড়িতে গিয়ে ঘরে ঢুকে শিশুকন্যাকে ধর্ষণ করে। সেই সময় পাশের ঘরেই ছিল ওই শিশুকন্যার মা। মেয়ের কান্না শুনে মা ছুটে আসে। আর তখনই তৌফিক খানকে সে দেখতে পায়। ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারা সহ পকসো আইনে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অন্যদিকে ওই শিশুকন্যাকে চিকিৎসার জন্য ছাতারপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। জেলার পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, আমরা মামলা দায়ের করেছি এবং অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তদন্ত চলছে।
অন্যদিকে, দেশের আর এক প্রান্তে বুধবার মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে বছর ১৫-র এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। পাশবিক ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের মুজফফরনগর জেলার রাহেকডা গ্রামে। বৃহস্পতিবার পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ‘বুধবার গ্রামের পাশে থাকা জঙ্গলের ভেতর থেকে অজ্ঞান অবস্থায় বছর ১৫-র এক নাবালিকাকে উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্তে জানা গিয়েছে ওই নাবালিকার মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে কাল্লু নামে এক ব্যক্তি জঙ্গলের ভেতরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে।’
পরে নাবালিকার কাকুর অভিযোগের ভিত্তিতে কাল্লুকে গ্রেফতার করেছে ভোপা থানার পুলিশ। ধর্ষিতা নাবালিকাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।