আগরতলা, ১৫ ফেব্রুয়ারি : আজ সকালে স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি জীতেন্দ্র কুমার সিনহা ও অন্যান্য আধিকারিকদের সাথে নিয়ে রাণীরবাজার প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও জিরানীয়া সামাজিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেন ত্রিপুরা সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী তথা মজলিশপুর কেন্দ্রের বিধায়ক সুশান্ত চৌধুরী। তাঁর ঐকান্তিক প্রচেষ্টাতেই খুব শীঘ্রই জিরানীয়া সামাজিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি মহকুমা হাসপাতালে এবং রাণীর বাজার প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি সামাজিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে উন্নীত হতে যাচ্ছে। বিধায়ক হওয়ার পর থেকেই সুশান্ত চৌধুরী এলাকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার পরিকাঠামোর উন্নতিকরণে দিনরাত কাজ করে চলেছেন।
শীঘ্রই উক্ত দুটি স্বাস্থ্য কেন্দ্র পরবর্তী স্তরে উন্নীতকরণের ফলে স্থানীয় জনগণ উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবার সুযোগ-সুবিধা পাবেন। পরিষেবাগত ও পরিকাঠামোগত মানোন্নয়নের মাধ্যমে স্বাস্থ্য কেন্দ্র দুটিতে আরও কী কী সুবিধা অন্তর্ভুক্ত করা যায় সেটাই ছিলো আজকে হাসপাতাল দুটি পরিদর্শনের মূল উদ্দেশ্য। সেখানে উপস্থিত চিকিৎসক থেকে শুরু করে সকল স্তরের কর্মচারী ও স্বাস্থ্য কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেন ও তাদের দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থেকে উক্ত দুটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পরিষেবা ও পরিকাঠামোগত মানোন্নয়নের জন্য তাদের প্রস্তাব শুনেন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী ও স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রধান সচিব জে.কে.সিনহা।
পরিদর্শনকালে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিম জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা. দেবাশীষ দাস, জিরানীয়ার মহকুমা শাসক জীবন কৃষ্ণ আচার্য, জিরানীয়া ব্লকের বিডিও উৎপল চাকমা, জিরানীয়া পঞ্চায়েত সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান প্রীতম দেবনাথ, জিরানীয়া নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারপার্সন রতন কুমার দাস, ভাইস চেয়ারপার্সন রীতা দাস, সমাজসেবী গৌরাঙ্গ ভৌমিক, ডা. রেজিনা রাঙ্খল, রাণীরবাজার পুর পরিষদের ভাইস চেয়ারপার্সন প্রবীর কুমার দাস, এম ও আই সি ড. দীপ্তি রায় প্রমুখ।