আগরতলা, ৬ ফেব্রুয়ারি (হি. স.)৷৷ ছাত্র-শিক্ষক আনুপাতিক হারে শিক্ষকের সংখ্যায় ঘাটতি রয়েছে৷ তাই, আগামী মার্চ-এ পুনরায় টেট পরীক্ষা নেওয়ার জন্য টিআরবিটি-কে বলেছে ত্রিপুরা সরকার৷ কারণ, চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষক দিতে পারেনি বোর্ড৷
আজ শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, টিআরবিটি-র কাছে অস্নাতক শিক্ষক পদে ১৬৭৫ জন শিক্ষক নিযুক্তির জন্য চেয়েছিল শিক্ষা দফতর৷ কিন্তু, টিআরবিটি মাত্র ৫৭১ জনের নাম সুপারিশ করেছে৷ তাদের মধ্যে ৩২৬ জনের অফার ছেড়েছে দফতর৷ বাকি ২৪৫ জনের নিযুক্তি-তে মন্ত্রিসভার অনুমোদন প্রয়োজন রয়েছে৷ শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তাঁদের প্রফেশনাল ডিগ্রি নেই৷ তাই, মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিলে প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষক হিসেবে তাদের নিযুক্তি দেওয়া হবে৷ তেমনি, স্নাতক শিক্ষক পদে ২০৫৫ জন শিক্ষক নিযুক্তির জন্য চেয়েছিল শিক্ষা দফতর৷ কিন্তু, টিআরবিটি মাত্র ৮৯৭ জনের নাম সুপারিশ করেছে, বলেন শিক্ষামন্ত্রী৷ তিনি জানান, ওই ৮৯৭ জনের মধ্যে ৪৯৪ জনের অফার ছেড়ে দেওয়া হয়েছে৷ বাকিদের একইভাবে প্রফেশনাল ডিগ্রির অভাবে মন্ত্রিসভা-র অনুমোদনের ভিত্তিতে প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষক হিসেবে নিযুক্তি দেওয়া হবে৷
তিনি বলেন, চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষক দিতে পারেনি টিআরবিটি৷ তাই, আগামী মার্চেই পুনরায় টেট-১ এবং টেট-২ পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বোর্ড-কে বলা হয়েছে৷ তাঁর বক্তব্য, ছাত্র-শিক্ষক আনুপাতিক হারের নতুন ফর্মুলা করা হয়েছে৷ তাতে, প্রয়োজনের তুলনায় শিক্ষকের ঘাটতি রয়েছে৷

