আবারো রাতের আধারে আগুন লেগে ঠাকুরঘর সহ ভস্মীভূত হলো ৮টি দোকান

নিজস্ব প্রতিনিধি, চড়িলাম, ২৯ ডিসেম্বর৷৷ ঘটনার বিবরণে জানা যায় শান্তিরবাজার মহকুমার অন্তরগত বাইখোড়া পশ্চিম চড়কপাই বাজারে শুক্রবার রাত্রি আনুমানিক ১ ঘটিকা নাগাদ অগ্ণিকাণ্ড ঘটে৷ এই অগ্ণীকাণ্ডে বাজারে একটি ছোট রামঠাকুরের মন্দির সহ ৮টি দোকান পুরে ভস্মীভূত হয়ে যায়৷ বিগত দের মাস আগেও এই বাজারে অগ্ণিকাণ্ড ঘটে৷ এই নিয়ে এই বাজারে তিন থেকে চার বার অগ্ণিকাণ্ড ঘটে৷ দোকান দারের দাবি এটি একটি পরিকল্পিত ঘটনা৷ প্রতিনিয়ত পরিকল্পিতবাবে এই বাজারে অগ্ণিকাণ্ড ঘটিয়ে যাচ্ছে দুষৃকতিকারী লোকজন এমনটাই অবিযোগ দোকানদারদের৷ এই অগ্ণিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ দোকানদাররা হলো বিমল সরকার উনার মুদি
দোকান৷ এই দোকানে প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার জিনিসপতত্র ছিলো বলে জানান দোকানের মালিক৷ বিমল দাস উনআর কসমিটিকের দোকন ছিলেরা বলে জানা যায়৷ সজল দেবনাথ উনার কসমিটিকের দোকান৷ বাসু দেবনাথ উনার মুদি দোকান৷ প্রদীপ শীল উনার সেলুন দোকান স্বপন দাস উনার চা দোকান ও গোডাউন ছিলো বলে জানা যায়৷ অপর ব্যবসায়ী ছিলো সাধন দাস৷ এই সকল ব্যবসায়ীদের আয়ের একমাত্র উৎস ছিল এই দোকানগুলি এই দিনের অগ্ণিকাণ্ডে সর্বশান্ত হয়ে গেছেন এই ব্যবসায়ীরা৷ উনাদের অবিযোগ অগ্ণিকাণ্ডের ঘটনা জানার পর শান্তিরবাার অগ্ণি দপ্তরকে খবর দিলেও তারা সঠিক সময় আসেনি৷ আগুনে সব দোকান ঘর ভস্মীভূত হবার পর দমকল বাহিনীর লোকজন ঘটনাস্থলে পোঁছান বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের৷ উনারা সংবাদ মাদ্যমের সামনে জানান দমকলবাহিনীর লোকজন যদি সঠিক সময় ঘটনাস্থলে পৌঁচাতো তাহলে কিছু দোকান রক্ষা করা যেতো৷ অপরদিকে অগ্ণিকাণ্ডের ঘটনাশুনে শনিবার সকালবেলা ঘটনাস্থলে পৌঁচান জোলাই বাড়ি বিজেপির মন্ডল সবাপতি তাপস দত্ত, জোলাই বড়ি পঞ্চায়েত সদস্য বিকাশ বৈদ্য ও অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ৷ উনারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দুরঘটনাগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের প্রতি সমবেদনা জানান ও সাহায্যরপ হাত বাড়িয়ে দিবেন বলে আশস্ত করেন৷ পর পর এইবাবে অগ্ণিকাণ্ডের ঘটনায় বাইখোঢ়া পুলিশ ঠুটু জগন্নাথের বূমিকা পালন করছেন বলে আশা ব্যক্ত করেন এই এলাকার ব্যবসায়ীরা৷ এখন দেখার বিষয় এই অগ্ণিকাণ্ডের সুষ্ঠু তদনেত পুলিশ কী প্রকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেন৷,