
ছাত্র রাজনীতিতে দেশে এখন এক পরিচিত নাম কানহাইয়া কুমার। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে আজাদির স্লোগান ওঠার পর তাঁর গ্রেফতারি ও জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর তিনি সরাসরি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করেছেন। এবং প্রবল জনপ্রিয়তাও অর্জন করেছেন। এরকম একজন নেতাকে দলের কর্মসমিতিতে এনে কি সিপিআই কী নতুন বার্তা দিতে চাইছে, তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।
এদিকে, সিপিআইএর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন এস সুধারক রেড্ডি। এনিয়ে তিনি তিনবার দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন। উল্লেখ্য, এবার কেরল থেকেই দলের কর্মসমিতিতে স্থান পেয়েছেন মোট ১৫ জন। অন্যদিকে, দলের কর্মসমিতি থেকে বাদ পড়েছেন দলের প্রবীণ নেতা সি দিবাকরণ, সত্যেন মোকেরি, সি এন চন্দ্রন ও কমলা সদানন্দনের মত নেতারা। কর্মসমিতি থেকে বাদ পড়ে রীতিমত ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দিবাকরণ।