
কাঠমান্ডু থেকে নয়াদিল্লি আসার আগেই ভারতকে কূটনৈতিক বার্তা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ওলি জানান, নিখাদ বন্ধুত্বের মাধ্যমে আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাই। এই বার্তায় প্রচ্ছন্নভাবেই দিল্লিকে কড়া কথা বলা হয়েছে বলে মনে করছে কূটনৈতিক মহল৷ কূটনৈতিক ধারণা, মোদীর নেতৃত্বে এনডিএ সরকারের সঙ্গে নেপালের কূটনৈতিক সম্পর্ক গরম হয়েছে৷ এই সুযোগ কাজে নিতে মরিয়া চিন৷ বেজিং থেকে লাগাতার সৌহার্দ্যপূর্ণ বার্তা দেওয়া হয়েছে৷ নেপালের মাটিতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগে রাজি চিন সরকার৷ কয়েকটি ক্ষেত্রে বিশেষ করে নেপালের তরাই এলাকায় ভারতের অযাচিত ‘নাক গলানো’-কে ভাল চোখে দেখেনি কাঠমাণ্ডু৷ অার এথেকেই ক্রমশ গরম হয়েছে ভারত-নেপাল সম্পর্ক৷ আর সম্পর্ক মজবুত করতে তাই বারবার কাঠমান্ডু সফর করেছেন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ৷ নেপালের মাটিতে চিনের অবস্থান পাকা হলে চিন্তা বাড়বে নয়াদিল্লির৷ এই অবস্থার মধ্যেই ফের কুর্সিতে বসা নেপালি প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির সফর বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনেকরা হচ্ছে৷