নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ২১ জুলাই৷৷ মাইক্রো সেভিংসে টাকা রাখতে গিয়ে জটিল সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন মানিকভান্ডার বাজারের ব্যবসায়ী সহ সাধারণ মানুষ৷ নিযুক্ত এজেন্টের জন্য কূপন সংখ্যা সীমিত থাকার ফলেই জটিলতা দেখা দিয়েছে৷ এই জটিলতা দূর করতে ত্রিপুরা স্টেট কোপারেটিভ সোসাইটির এমডি এবং জিএমের দ্বারস্থ হয়েও নিরাশ হয়েছেন আমানতকারীরা৷
রাজ্যের বহু মানুষের কষ্টার্জিত টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে গেছে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠা চিটফান্ডগুলো৷ রাজ্য সরকার বিলম্বে হলেও চিটফান্ড টাকা জমা না রেকে ব্যাঙ্কগুলিতে টাকা জমা রাখতে পরামর্শ দিয়েছে৷ সে অনুযায়ী ধলাই জেলার কমলপুরের মানিক ভান্ডার বাজারের ব্যবসায়ীরা ত্রিপুরা স্টেট কোপারেটিভ ব্যাঙ্কের এজেন্টের মাধ্যমে মাইক্রোসোভিংসে টাকা জমা রেখে আসছেন বহুদিন ধরে৷ লক্ষণীয় বিষয় হল দুর্গাবাড়ি ও মরাছড়া ব্রাঞ্চে মাত্র ২ জন এজেন্ট নিযুক্ত রয়েছেন৷ তাদের জন্য কুপন রয়েছে প্রতিদিন ৩০ হাজার টাকা৷ অথচ গ্রাহকের চাহিদা এর চেয়ে অনেক বেশি৷ অথচ বেশি পরিমাণ কুপন সরবরাহ করছে না ব্যাঙ্ক৷ বিষয়টি নিয়ে ভোক্তারা একাধিকবার স্টেট কোপারেটিভ ব্যাঙ্কের এমডি এবং জিএমের দ্বারস্থ হয়েছেন৷ কিন্তু অবস্থার কোন উন্নতি হয়নি৷ তাতে জটিল সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন ভোক্তারা৷ অবিলম্বে স্টেট কো অপারেটিভ ব্যাঙ্কের এজেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধি ও কুপনের পরিমাণ বৃদ্ধি করার জন্য দাবি জানানো হয়েছে৷