
গত ২০ মার্চ শীর্ষ আদালতের তরফে জানানো হয়েছিল, তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতিদের উপর অত্যাচার বন্ধের যে আইন রয়েছে, তা সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে| তাই এখন থেকে আর নিয়োগ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া এই আইনে কোনও সরকারি কর্মীকে গ্রেফতার করা যাবে না| তফশিলি জাতি ও উপজাতির উপর অত্যাচারের কোনও মামলা দায়ের করার আগে সেই ঘটনা ডিএসপি পর্যায়ের কোনও আধিকারিককে দিয়ে তদন্ত করাতে হবে| এছাড়া এই ঘটনায় অভিযুক্ত কোনও সরকারি আধিকারিককে গ্রেফতারের আগে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে| শীর্ষ আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে ২ এপ্রিল ভারত বনধের ডাক দিয়েছিল পিস্যান্টস অ্যান্ড ওয়ার্কার্স পার্টি, সিটু, জাতি অন্ত সংঘর্ষ সমিতি, রাষ্ট্রীয় সেবা দল, ন্যাশনাল দলিত মুভমেন্ট ফর জাস্টিস সহ বিভিন্ন সংগঠন|
সম্প্রতি দলিত সম্প্রদায়ের সাংসদদের সঙ্গে দেখা করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁদের আশ্বস্ত করেছিলেন, সরকার সুপ্রিম কোর্টের এই রায় চিন্তাভাবনা করছে, প্রয়োজনে রিভিউ পিটিশন দায়ের করা হতে পারে| পরিস্থিতি সামাল দিতে সোমবার তড়িঘড়ি পিটিশন দায়ের করল কেন্দ্র|