আগরতলা, ১৬ সেপ্টেম্বর: সাচীঁরাম বাজারে শান্তির বাজার মহকুমাশাসকের উদ্দ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক সচেতনা শিবির। বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে ও শান্তির বাজার মহকুমাকে নেশামুক্ত হিসাবে গরে তুলতে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহন করছে শান্তির বাজার মহকুমাশাসক।
নেশামুক্ত ত্রিপুরা গঠনে ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে শনিবার শান্তির বাজার মহকুমাশাসকের উদ্দ্যোগে দক্ষিন হিচাছড়া এডিসি ভিলেজের সাঁচীরামবাড়ী বাজারে এলাকার লোকজন, বিভিন্ন ক্লাবের সদস্য ও এলাকার বিশিষ্ট সমাজসেবীদের নিয়ে এক সচেতনা শিবির অনুষ্ঠীত করাহয়। আজকের এই শিবিরের মাধ্যমে কিভাবে যুবসমাজকে নেশারকবলগ্রাস থেকে ফিরিয়ে আনাযায় তানিয়ে আলোচনা করলেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত বক্তারা।
তার পাশাপাশি কন্যসন্তানদের সুরক্ষায় কিভাবে বাল্যবিবাহ রোধ করাযায় এবং ১৮ বছরের আগে মেয়েদের বিয়েহলে কি কি ক্ষতির সন্মুখিন হতেহবে ও যে সকল লোকজনেরা নাবালিকা মেয়ের বিয়েতে সাহায্যেরহাত বারিয়ে দেবে তাদের জন্য কি প্রকারের শাস্তির ব্যাবস্থা রয়েছে তানিয়ে আলোচনাকরাহয়। আজকের এই আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন শান্তির বাজার মহকুমাশাসক অভেদানন্দ বৈদ্য, জোলাইবাড়ী ব্লকের সমষ্টিউন্নয়ন আধিকারিক মানস ভট্টাচার্য্য, জোলাইবাড়ী ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান রবি নমঃ, বিশিষ্ট সমাজসেবী শম্ভু মানিক, জোলাইবাড়ী ফাঁড়ী থানার ওসি খোকন কুমার দাস, বিশিষ্ট সমাজসেবী গমন ত্রিপুরা সহ অন্যান্যরা।
আজকের এই আলোচনাসভা শেষে এই আলোচনাসভার মূল লক্ষ্য সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমকে জানাতেগিয়ে মহকুমাশাসক জানান শান্তির বাজার মহকুমাকে নেশামুক্ত হিসাবে গরে তুলতে কাজ শুরুহয়েছে। মহকুমার ৫ টি জায়গা চিহ্নিতকরে সচেতান শিবির অনুষ্ঠীত করাহবে। এর মধ্যে যেইসকল জায়গাথেকে নেশায় আশক্ত যুবকদের খোঁজ পাওয়াযাবে তাদেরকে চিকিৎসকের পরামর্শের মাধ্যমে সরকারি খরচে নেশামুক্তি কেন্দ্রে প্রেরনকরাহবে। মহকুমা শাসকের এইধরনের উদ্দ্যোগকে সকলে সাধুবাদ জানিয়েছেন।