নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ৯ মে৷৷ নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার ২৫ শে বৈশাখ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্ম দিবস উদযাপিত হয় ধর্মনগরের বিভিন্ন স্থানে৷ এই জন্মদিবসকে কেন্দ্র করে ধর্মনগর শহরের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান, সমাজ সেবী সংস্থা এই দিবসটিকে উদযাপন করে৷ রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ বিশ্ব বন্ধু সেন ধর্মনগর কালী দিঘির পাড়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মর্মরমূর্তিতে মাল্য দান ও পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন এবং এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সেখানে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম দিবস উদযাপন করা হয়৷ একইভাবে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মত ধর্মনগর নর্থ পয়েন্ট দ্বাদশ শ্রেণি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্ম দিবস উদযাপন করে৷ প্রদীপ জ্বালানোর মধ্য দিয়ে বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ শশাঙ্ক শেখর দাস , সহ অধ্যক্ষ দেবাশীষ ভট্টাচার্যী, একাডেমিক কাউন্সিলর দীপঙ্কর গুপ্ত অনুষ্ঠানের শুভারম্ভ করেন এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান ও পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন৷ একে একে বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকা এবং অভিভাবক- অভিভাবিকা প্রত্যেকে পুষ্পার্ঘ্যর্পণকরেন্৷ ছাত্র ছাত্রীরা নৃত্য ,আবৃত্তি ও নাট্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই জন্ম দিবস টি উদযাপন করে৷ নর্থ পয়েন্ট দ্বাদশ শ্রেণী বিদ্যালয় অধ্যক্ষ শশাঙ্ক্ষ করে দাস রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের জীবনী পাঠের মধ্য দিয়ে তার সমগ্র জীবনে উপর আলোকপাত করেন৷ একাধারে চলতে থাকে কচিকাঁচাদের দ্বারা পরিবেশিত নিত্য, আবৃত্তি ও নাট্যানুষ্ঠান৷ এরি মাঝে ’এক ঝলকে’ (অমর একুশে নামক বিশেষ সংখ্যা ২০২৩ ) শীর্ষক দেওয়াল পত্রিকাটি উন্মোচিত হয়৷ উন্মোচন করেন বিদ্যালয় এর অধ্যক্ষ শশাঙ্ক শেখর দাস, ট্রাস্টি মেম্বার রাহুল বন্দোপাধ্যায় এবং একাডেমিক কাউন্সিলর দীপঙ্কর গুপ্ত৷
না না অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে ২৫শে বৈশাখ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্ম দিবস গন্ডাছাড়া মহকুমায় তথ্য সংসৃকত দপ্তর এবং মহকুমা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে শর্মা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ স্মৃতি বিদ্যাভবনের সিআরসি হলে অনুষ্ঠিত হয়৷ উপলক্ষে নৃত্য কবিতা ও সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়৷ এই মহতী অনুষ্ঠানের প্রদীপ প্রজ্জলন করে শুভ সূচনা করেন গন্ডাছড়া আর ডি ব্লকের ভাইস চেয়ারম্যান বিকাশ চাকমা৷ অন্যান্য বিশিষ্টদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুকল উন্নয়ন কমিটির সভাপতি অতীত সরকার ,সমাজসেবক সমীরণ জয়ন্ত ত্রিপুরা,,আদিত্য সরকার, আই এস গন্ডাছড়া , ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রতন পাল সহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ছাত্রছাত্রীরা৷
বিদ্যালয় শিক্ষা দপ্তর ঊনকোটি জেলা এবং তথ্য সংসৃকতি দপ্তর ঊনকোটি জেলার যৌথ উদ্যোগে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে জেলাভিত্তিক কবি প্রণাম অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় আজ সকাল ১১ টায় কৈলাসহর ঊনকোটি কলাক্ষেত্রে৷ উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী টিংকু রায় ,ঊনকোটি জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি শ্যামল দাস ,কৈলাশহর পুরপরিষদের চেয়ারপারসন চপলা রানী দেবরায়, জেলা শিক্ষা অধিকর্তা প্রশান্ত কিলিকদার সহ আরো অনেকে৷ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে উক্ত অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করেন মন্ত্রী টিংকু রায়৷ এই অনুষ্ঠানে কৈলাশহর মহকুমার বিভিন্ন সুকলের শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে শুরু করে ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন ধরনের সাংসৃকতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন৷
চরম অব্যাবস্থায় সোনামুড়ায় উদযাপিত হলো ১৬২ তম রবীন্দ্র জন্ম জয়ন্তী৷ তথ্য সংসৃকতি দপ্তর ও সোনামুড়া নগর পঞ্চায়েতের ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত মহকুমা ভিত্তিক এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করতে এসে ক্ষোভে অপমানে রবীন্দ্র মূর্তিতে মাল্যদানের পর আচমকাই মঞ্চ ছেড়ে চলে যান বিধায়ক কিশোর বর্মন৷ স্থানীয় রবীন্দ্র চৌমুহনীতে আয়োজিত প্রভাতী অনুষ্ঠানের মঞ্চ তৈরী করা থেকে লোকসমাগম সবেতেই ছিল চরম অব্যবস্থার নজির৷ জানা গেছে ,মহকুমা ভিত্তিক এই অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য ৩০ হাজার টাকা বরাদ্ধ দেওয়া হয় তথ্য সংসৃকতি দপ্তরের তরফ থেকে৷ আর রবীন্দ্র চৌমুহনীর প্রভাতী অনুষ্ঠানের মঞ্চ তৈরির দ্বায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন নগর পঞ্চায়েতের চেয়ারম্যান৷অনুষ্ঠানে এসে সেই মঞ্চ প্রত্যক্ষ করেই অগ্ণিশর্মা হয়ে উঠেন বিধায়ক৷ নগর পঞ্চায়েতের নির্বাচিত কয়েকজন কমিশনার আর অনুষ্ঠান পরিবেশন করতে আসা শিল্পীরা ছাড়া অনুষ্ঠান স্থলে লোক সমাগম ছিলনা বললেই চলে৷ তা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন উদ্বোধন করতে আসা বিধায়ক৷ অনেকেরই বক্তব্য নগর এলাকার প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে ৫ জন করে লোক আনলেও অন্তত ৬৫ জন লোক হতো অনুষ্ঠান স্থলে৷ এই বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়ে গেছে কাঁদা ছোড়াছুড়ি৷ একে অপরের উপর দোষ চাপানোর খেলায় মত্ত হয়েছেন৷ নগর কর্তৃপক্ষ দোষ চাপাচ্ছেন তথ্য সংসৃকতি দপ্তরের উপর৷ আর দপ্তর বলছে লোক সমাগম করা ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব তাদের নয়৷ এই অব্যবস্থাপূর্ণ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত থেকে অন্তত অনুষ্ঠানের মান রক্ষা করেছেন মহকুমা শাসক মানিক লাল দাস ,বিশিষ্ট সমাজ সেবক দেবব্রত ভট্টাচার্যী , বিশ্বজিৎ দাস ,নগর ভাইস চেয়ারপার্সন শাহজাহান মিয়া প্রমুখ৷
১৯৭৫ সাল থেকে কবি প্রনাম অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে ছন্দনীড়৷ প্রথমে গুটি কয়েক মানুষ এবং সংস্থা মিলে এই কবি প্রনামের আয়োজন শুরু করে৷ এরপর ধীরে ধীরে রাজ্যের একটা বড় অংশের শিল্পী ও সংস্থা এই কবি প্রনাম অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হয়৷ এর পরিধি ব্যাপকতা লাভ করেছে৷ রাজ্যের সীমানা পেড়িয়ে প্রতিবেশী রাজ্য ও প্রতিবেশি রাষ্ট্রেরও পৌঁছে গেছে৷ সেই ছন্দনীরের উদ্যোগে মঙ্গলবার রবীন্দ্রভবনের সামনে আয়োজন করা হয় কবি প্রনাম অনুষ্ঠানের৷ একই সঙ্গে ভেতরে অনুষ্ঠিত হয় বসে আকো প্রতিযোগিতা৷ এদিনের কবি প্রনাম অনুষ্ঠানে শিল্পীরা গান, আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করেন৷ এই কবি প্রনাম এখন সার্বজনীন৷ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় ২০০০ হাজার শিশু অংশ নিয়েছে৷ রবীন্দ্রভাবনাকে সকলের কাছে পৌঁছে দিতে এই উদ্যোগ বলে জানান ছন্দনীড়ের পক্ষে সমীরণ রায়৷
বিশ্ব কবি কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তথ্য সংসৃকতি দপ্তরের উদ্যোগে প্রভাতী কবি প্রণাম অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷ আগরতলার রবীন্দ্র কাননে আয়োজিত এইদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ডঃ মানিক সাহা, রাজ্যের মুখ্য সচিব জে.কে সিনহা, তথ্য সংসৃকতি দপ্তরের সচিব প্রদীপ চক্রবর্তী সহ অন্যান্যরা৷
এইদিন অনুষ্ঠানের শুরুতে কবি গুরু রবীন্দ্র নাথের পূর্ণাবয়ব মূর্তিতে ফুল দিয়ে ওনার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মুখ্যমন্ত্রী সহ অন্যান্য অতিথিরা৷ পরে অনুষ্ঠানে আলোচনা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বিশ্ব কবি কবি গুরু রবীন্দ্র নাথের লেখা একটি কবিতার কয়েকটি লাইন সকলের সামনে পাঠ করেন৷ মুখ্যমন্ত্রীর আলোচনার পর সেখানে কচি কাচা শিল্পীরা বিভিন্ন সাংসৃকতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে৷ অনুষ্ঠানে সাধারন মানুষের উপস্থিতি ছিল লক্ষ্যনিয়৷
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষ্যে সাফাই অভিযান সংগঠিত করা হয়৷ উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ বিজেপির সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য সহ ক্লাবের সদস্যরা৷শান্তিনিকেতন সাংসৃকতিক পরিষদের উদ্যোগে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষ্যে সাফাই অভিযান সংগঠিত করা হয়৷ এইদিন প্রথমে রাজধানীর ধলেশ্বর ১০ নং রোডস্থিত শান্তিনিকেতন সাংসৃকতিক পরিষদের কার্যালয়ে রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের পতিকৃতিতে ফুল দিয়ে ওনার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সকলে৷ উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ বিজেপির সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য সহ ক্লাবের সদস্যরা৷ বিশ্ব কবি রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরকে শ্রদ্ধা জানানোর পর শুরু হয় সাফাই অভিযান৷ ক্লাবের সদস্য সদস্যাদের সাথে সাফাই অভিযানে অংশগ্রহণ করেন প্রদেশ বিজেপি সভাপতি রাজিব ভট্টাচার্য৷ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আগরতলা পুর নিগমের বিভিন্ন ওয়ার্ডের উদ্যোগে এইদিন প্রভাত ফেরির আয়োজন করা হয়৷ এইদিন আগরতলা পুর নিগমের ২০ নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে ওয়ার্ড অফিস প্রাঙ্গণ থেকে এক প্রভাত ফেরির আয়োজন করা হয়৷ প্রভাত ফেরির অগ্রভাগে উপস্থিত ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের ২০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলার রত্না দত্ত সহ অন্যান্যরা৷ নব অঙ্গীকার সামাজিক সংস্থার উদ্যোগেও এইদিন প্রভাত ফেরীর আয়োজন করা হয়৷
এ বছর কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মূল অনুষ্ঠানটি হয় রবীন্দ্র কাননে৷ তথ্য সংসৃকতি দপ্তরের উদ্যোগে কবি প্রণাম অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়৷অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার মানিক সাহা৷ তিনি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তিতে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা জানান৷ তারপর তিনি বক্তব্য রেখে বলেন, আমাদের কৃষ্টি-সংসৃকতির ঐতিহ্য কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তুলে ধরেছেন৷ কৃষ্টি সংসৃকতির ঐতিহ্যকে সামনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে৷ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দেশ প্রেম চেতনা থেকে শুরু করে সব কিছু মধ্যে জড়িয়ে আছেন৷ মানুষ যখনই সংকটের মুখে পড়েছে তখনই কবিগুরু সংকট থেকে উত্তরণের পথ দেখিয়েছেন৷ পাশাপাশি তিনি কবিতা সাহিত্য উপন্যাস নাটক প্রবন্ধ সব ক্ষেত্রেই আমাদের মার্গদর্শন করেছেন৷ মুখ্যমন্ত্রী কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে নোবেল পুরস্কারে পুরসৃকত হন৷ তাঁকে ভারতবর্ষের সংসৃকতির ধারক এবং বাহক বলা চলে৷ কারণ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ছাড়া কোন সাংসৃকতিক অনুষ্ঠান সম্ভব নয়৷ তিনি সব কিছুতেই বিরাজমান রয়েছে৷ তাই কবিগুরুর অবদান দেশবাসী ভোলার নয় বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী৷
এদিন অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ত্রিপুরা প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ত্রিপুরার সাথে রাজন্য আমল থেকেই কবিগুরুর এক বিশেষ সম্পর্ক ছিল৷ এবং মহারাজা বীর বিক্রম কিশোর মানিক্য কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ভারত ভাস্কর উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন৷ এবং এই কবিগুরুর সৃষ্টি রাজর্ষি মুকুট বারবার ত্রিপুরার রাজন্য আমলকে মনে করিয়ে দেয় বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী৷ পাশাপাশি এদিন রবীন্দ্র কাননে সাংসৃকতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছে৷ আয়োজিত অনুষ্ঠানে এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মুখ্য সচিব জে কে সিনহা সহ অন্যান্য প্রশাসনিক আধিকারিক৷
2023-05-09