বলে তিনি মন্তব্য করেছেন৷ একই সঙ্গে মনে করিয়ে দিয়েছেন, বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ব্যক্তিগত অধিকার। সেখান কারও হস্তক্ষেপ থাকতে পারে না। তাই মহিলাদের অধিকারহরণ বন্ধের দাবি জানিয়েছেন প্রিয়ঙ্কা।
বুধবার প্রিয়ঙ্কা গান্ধী টুইটে লিখেছেন,‘বিকিনি হোক, ঘুংঘাট হোক, জিন্সের জোড়া হোক বা হিজাব হোক, তিনি কী পরতে চান তা সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার রয়েছে একজন নারীর। এই অধিকারটি ভারতীয় সংবিধান দ্বারা নিশ্চিত করা হয়েছে। নারীদের হয়রানি বন্ধ করুন।’ এ দিকে শিমোগায়েও কলেজে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই জাতীয় পতাকা উড়িয়েছে।
অন্যদিকে, নোবেল বিজয়ী সমাজ কর্মী মালালা ইউসুফজাইও হিজাব বিতর্কে মুখ খুলেছেন। তিনি মহিলাদের অধিকার রক্ষার আবেদন জানিয়েছেন। ক্ষোভ প্রকাশ করে মালালা বলেন, ‘‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মেয়েদের পড়াশোনা ও হিজাবের মধ্যে একটাকে বেছে নিতে বলছে, যা ভয়ঙ্কর।’’
এরকম পরিস্থিতি আজ কর্ণাটক সরকারে কেবিনেট বৈঠক রয়েছে। সেখানে হিজাব বিতর্কের মতো রাজ্যের জ্বলন্ত সমস্যার কথা উঠতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।শুনানি রয়েছে আদালতে। এখন দেখার পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নেয়।