নিজস্ব প্রতিনিধি, বিশালগড়, ৯ ডিসেম্বর ৷৷ নিজ মালিকের বাড়িতে কর্মচারী ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে৷ মৃত যুবকের নাম ইন্দ্রজিৎ দাস বয়স ১৯৷ ঘটনা বিশালগড় কামথানা রোডের নীচের বাজারে যোগল ভান্ডারে মালিকের বাড়িতে৷ পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে জন্য পাঠিয়েছে৷

মালিকের বাড়িতে কর্মচারীর মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সোমবার সকালে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে বিশালগড় থানাধীন ১ নং চন্দ্রনগর এলাকায়৷ নিহত কর্মচারীর নাম ইন্দ্রজিৎ দাস (১৯) বিশালগড় কামথানা রোডের নীচের বাজারে অবস্থিত যোগল ভান্ডারে কর্মরত ছিল এই যুবক৷ মালিকের বাড়িতে এই যুবক বসবাস করতেন৷ এর আগে চারবছর দোকানে কর্মচারী হিসেবে থাকার পরে মালিককে না বলেই দোকান থেকে চলে যায়৷ তারপর এই যুবক তার বড় ভাই এর আগরতলাস্থিত ভাড়া বাড়িতে ফাঁসিতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল৷ যদিও বিষয়টি পরিবারের নজরে চলে আসতেই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়৷
কিছুদিন আগে সে তার মাকে নিয়ে আবার এই দোকানে এসে হাজির হন৷ যদিও দোকান মালিক যোগল চন্দ্র বণিক ও তার ছেলে তাকে দোকানে পুনরায় কর্মচারী হিসেবে রাখতে রাজি হয়নি৷ তখন ওই যুবকের মার অনুরোধে তাকে দোকানে রাখা হয়৷ এবং দোকান মালিক তাকে চিকিৎসাও করিয়েছেন৷ সে দোকান মালিকের বাড়িতেই থাকতেন৷ তবে সে বার বার কেন আত্মহত্যার চেষ্টা করছিল তার কারণ জানা যায়নি৷ তবে সকালে দোকানে যাওয়ার জন্য যখন মালিক তাকে বহুবার ডাকাডাকি
নিজস্ব প্রতিনিধি, বিশালগড়, ৯ ডিসেম্বর ৷৷ নিজ মালিকের বাড়িতে কর্মচারী ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে৷ মৃত যুবকের নাম ইন্দ্রজিৎ দাস বয়স ১৯৷ ঘটনা বিশালগড় কামথানা রোডের নীচের বাজারে যোগল ভান্ডারে মালিকের বাড়িতে৷ পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে জন্য পাঠিয়েছে৷
মালিকের বাড়িতে কর্মচারীর মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সোমবার সকালে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে বিশালগড় থানাধীন ১ নং চন্দ্রনগর এলাকায়৷ নিহত কর্মচারীর নাম ইন্দ্রজিৎ দাস (১৯) বিশালগড় কামথানা রোডের নীচের বাজারে অবস্থিত যোগল ভান্ডারে কর্মরত ছিল এই যুবক৷ মালিকের বাড়িতে এই যুবক বসবাস করতেন৷ এর আগে চারবছর দোকানে কর্মচারী হিসেবে থাকার পরে মালিককে না বলেই দোকান থেকে চলে যায়৷ তারপর এই যুবক তার বড় ভাই এর আগরতলাস্থিত ভাড়া বাড়িতে ফাঁসিতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল৷ যদিও বিষয়টি পরিবারের নজরে চলে আসতেই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়৷
কিছুদিন আগে সে তার মাকে নিয়ে আবার এই দোকানে এসে হাজির হন৷ যদিও দোকান মালিক যোগল চন্দ্র বণিক ও তার ছেলে তাকে দোকানে পুনরায় কর্মচারী হিসেবে রাখতে রাজি হয়নি৷ তখন ওই যুবকের মার অনুরোধে তাকে দোকানে রাখা হয়৷ এবং দোকান মালিক তাকে চিকিৎসাও করিয়েছেন৷ সে দোকান মালিকের বাড়িতেই থাকতেন৷ তবে সে বার বার কেন আত্মহত্যার চেষ্টা করছিল তার কারণ জানা যায়নি৷ তবে সকালে দোকানে যাওয়ার জন্য যখন মালিক তাকে বহুবার ডাকাডাকি করছিল সে দর্জা না খুলায় মালিক দরজা ভেঙে প্রবেশ করে দেখতে পায় তার ঝুলন্ত দেহ৷ মালিকের চিৎকারে জড়ো হয় এলাকাবাসীরা৷ খবর দেওয়া হয় বিশালগড় থানায়৷ পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নিয়ে যায় বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালে৷ ঘটনা এলাকায় চাঞ্চল্য৷ পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমেছে৷

