আগরতলা, ২৭ সেপ্টেম্বর : দুর্নীতি ইস্যুতে ত্রিপুরায় বিজেপি সরকারকে কড়া ভাষায় সমালোচনা করেছেন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক তথা বিরোধী দলনেতা জিতেন্দ্র চৌধুরী। তাঁর কটাক্ষ, দুর্নীতির অপর নাম বিজেপি সরকার। সাথে তিনি যোগ করেন, এককথায় দুর্নীতি ও বিজেপি সমার্থক।
এদিন তিনি সাংবাদিক সম্মেলনে দুর্নীতি ইস্যুতে বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়ানোর পাশাপাশি নারী নির্যাতন নিয়েও তোপ দাগেন। তাঁর দাবি, ত্রিপুরা নারী নির্যাতনের রাজধানী হয়ে উঠেছে। বিজেপি সরকারের অপদার্থতার কারণে সকল স্তরের মানুষ বিপন্ন হয়ে পড়েছেন। বর্তমানে রাজ্যে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরী হয়ে রয়েছে। এরই প্রতিবাদে দূর্গাপূজার মরসুমে আগামী ৩ অক্টোবর সিপিএমের তরফ থেকে শহরে বিক্ষোভ মিছিল করার সিধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিন শ্র্রী চৌধুরী বলেন, ত্রিপুরায় আইন শৃঙ্খলার ভয়াবহ পরিস্থিতি চলছে। সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ সামগ্রী ও পুর্নবাসন নিয়ে প্রশাসনের উদাসীন মনোভাব নিয়ে কাজ করছে। পাশাপাশি বিদ্যুত নিগমে কাহারম দুর্নীতি লক্ষ্য করা গিয়েছে। এরই প্রতিবাদে সরব হবে সিপিএম। এদিন তিনি বলেন, সম্প্রতি বন্যায় ত্রিপুরা ব্যাপকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। পাশাপশি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই বিপর্যস্ত সময়ে সিপিএমের নেতৃত্বরা রাজনৈতিক রং না দেখে দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। সেখানে বিরোধী দল হয়েও আলাদা সুরে কথা বলে নি। কিন্তু দুর্ভ্যাগের বিষয়, ওই সময় শাসক দলকে মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখা যায় নি। এই দুঃসময়ে বন্যার দুর্গতদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছে শাসক দল বিজেপি। এমনকি ত্রান সামগ্রী বিলি করতেও দলবাজি লক্ষ্য করা গিয়েছে।
তাঁর কথায়, বিগত সিপিএম সরকারের আমলে দূর্গাপূজার আগে গ্রামে গ্রামে ব্যাপক কাজের ব্যবস্থা করা হত। যাতে, গ্গ্রামীন মানুষ সুন্দর মুহুর্তের মধ্যে দিনগুলি কাটাতে পারে। তত্কালীন সময়ে গ্রামীণ মানুষের মধ্যে উত্সাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যেত। কিন্তু, বর্তমান সময়ে গ্রামে কাজ, খাদ্য ও বাসস্থানের অভাব রয়েছে। গ্রামগুলিতে শোকের ছায়া বিরাজ করছে। তাই সিপিএমের তরফ থেকে পুজোর আগে গ্রামে কাজের ব্যবস্থা করা হোক। পাশাপাশি, বেকারদের জীবন নিয়ে চরম ছিনিমিনি খেলছে বিজেপি সরকার। তাতে হাজার হাজার মানুষের জীবন নস্ট হচ্ছে। রাজ্যের বেকারত্ব চরম সীমায় পৌঁছে গিয়েছে। সরকারী চাকুরীর ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত অনিয়ম দেখা গিয়েছেএদিন তিনি বলেন, সম্প্রতি বন্যায় ত্রিপুরা ব্যাপকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। পাশাপশি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই বিপর্যস্ত সময়ে সিপিএমের নেতৃত্বরা রাজনৈতিক রং না দেখে দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। সেখানে বিরোধী দল হয়েও আলাদা সুরে কথা বলে নি। কিন্তু দুর্ভ্যাগের বিষয়, ওই সময় শাসক দলকে মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখা যায় নি। এই দুঃসময়ে বন্যার দুর্গতদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছে শাসক দল বিজেপি। এমনকি ত্রান সামগ্রী নিলি করতেও দলবাজি লক্ষ্য করা গিয়েছে।
তাঁর কথায়, বিগত সিপিএম সরকারের আমলে দূর্গাপূজার আগে গ্রামে গ্রামে ব্যাপক কাজের ব্যবস্থা করা হত। যাতে, গ্গ্রামীন মানুষ সুন্দর মুহুর্তের মধ্যে দিনগুলি কাটাতে পারে। তত্কালীন সময়ে গ্রামীণ মানুষের মধ্যে উত্সাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যেত। কিন্তু, বর্তমান সময়ে গ্রামে কাজ, খাদ্য ও বাসস্থানের অভাব রয়েছে। গ্রামগুলিতে শোকের ছায়া বিরাজ করছে। তাই সিপিএমের তরফ থেকে পুজোর আগে গ্রামে কাজের ব্যবস্থা করা হোক। পাশাপাশি, বেকারদের জীবন নিয়ে চরম ছিনিমিনি খেলছে বিজেপি সরকার। তাতে হাজার হাজার মানুষের জীবন নস্ট হচ্ছে। রাজ্যের বেকারত্ব চরম সীমায় পৌঁছে গিয়েছে। জাল পিআরটিসি করে বহি:রাজ্যের যুবকরা ত্রিপুরায় সরকারী চাকরি পেয়ে যাচ্ছে।
তাঁর অভিযোগ, ত্রিপুরায় প্রতিদিন কোথাও না কোথাও নারীরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। বর্তমানে, ত্রিপুরা নারী নির্যাতনের রাজধানী হয়ে উঠেছে। প্রত্যেক ঘটনার সাথে শাসক দল বিজেপির লোকরা জড়িত রয়েছেন। নিগো বানিজ্য, নারী নির্যাতন সহ একাধিক কর্মকান্ডে শাসক দলের লোকরা জড়িত রয়েছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয়, সমস্ত ঘটনা জানার পরও পুলিশ নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।